Wednesday, 03 September, 2025

গরুর হাটে খোদ রাজধানীতেই মানা হচ্ছে না স্বাস্থ্যবিধি


গরুর হাটে মানা হচ্ছে না স্বাস্থ্যবিধি

গরুর হাটে খোদ রাজধানীতেই মানা হচ্ছে না স্বাস্থ্যবিধি, বেড়ে যাচ্ছে করোনা ভাইরাসের স্বাস্থ্য ঝুকি।

খবর অনুসারে দিন দিন অবস্থা খারাপ হচ্ছে, বাড়ছে করোনা আক্রান্তহার। কিন্তু তাতে মানুষের মনে শংকার কোন চিহ্ন দেখা যাচ্ছে না। বরং মানুষের আচরণে মনে হচ্ছে কিছুই হয়নি।

ব্যাক্তিগত ভাবে তো বটেই সামাজিক ভাবেও মানা হচ্ছে না স্বাস্থ্যবিধি। খোদ রাজধানীতেই এমন চিত্র পরিলক্ষিত সর্বত্র।

আরো পড়ুন
ক্ষুরা রোগ নিয়ন্ত্রণে করণীয়: খামারি ও কৃষকের জন্য জরুরি নির্দেশিকা

ক্ষুরা রোগ বা ফুট অ্যান্ড মাউথ ডিজিজ (FMD) একটি অত্যন্ত সংক্রামক ভাইরাসজনিত রোগ, যা গরু, মহিষ, ছাগল, ভেড়া ও শুকরের Read more

কাজু ও কফি: যেভাবে বদলে যাচ্ছে পাহাড়ের অর্থনীতি

পাহাড়ের কৃষিতে নতুন সম্ভাবনা তৈরি করেছে কাজু বাদাম ও কফি চাষ। একসময় আমদানিনির্ভর এই দুটি ফসল এখন দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ Read more

বিশেষ করে পশুরহাটে মানা হচ্ছে না স্বাস্থ্যবিধি। ঢাকার বাইরে থেকে আসা পাইকাররা আসছেন কিন্তু মাস্ক পড়ার নিয়ম কে কেউ তোয়াক্কাই করছে না।

তাছাড়া তাপমাত্রা মাপা বা জীবাণনাশকের ব্যবস্থাও নেই। রাজধানীর আফতাব নগর ও কমলাপুরহাটের এমন চিত্র মনে করিয়ে দিচ্ছে যে সংক্রমনের ঝুকি বাড়ছে।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন এর ইজারাকৃত পশুর হাট আফতাবনগর এলাকায় বিভিন্ন অঞ্চল থেকে পাইকার ব্যাবসায়ী আসলেও এখানে স্বাস্থ্যবিধি মানার কোন লক্ষণ নেই, জোর দেয়া হচ্ছে না দুরত্ব বজায় রাখার কথায়।

প্রবেশ পথে যেমন জীবাণুমুক্ত করার কোন ব্যাবস্থা নেই তেমনি নেই তাপমাত্রা মাপার কোন সরঞ্জাম। মাস্ক ছাড়াই ঘুরছেন বেশিরভাগ মানুষ, অনেকটা ট্রেন্ডিং ফ্যাশনের মত হয়ে গেছে মাস্ক পড়ার বিষয়টা।

ইজারার শর্তে থাকলেও মানা হচ্ছে না কমলাপুরের হাটে স্বাস্থ্যবিধি। শুধু তাই নয়, রাজধানীতে অবস্থিত ১৬টি হাটে ঘুরে ঘুরে দেখা গেছে একই চিত্র।

জানতে চাইলে সিটি করপোরেশন জানায় রোববার থেকে পশুরু হাটে ভ্রাম্যমান আদালত থাকবে।

তবে বিশেষজ্ঞরা জানান, যদি স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করা না যায়, তবে কোরবানির পশুর হাট যেকোন সময়ই করোনার হাট বলে বিবেচিত হবে, এবং সংক্রমনের ঝুকি বাড়বে।

0 comments on “গরুর হাটে খোদ রাজধানীতেই মানা হচ্ছে না স্বাস্থ্যবিধি

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সাম্প্রতিক লেখা

আর্কাইভ