Friday, 26 April, 2024

সর্বাধিক পঠিত

বঙ্গবন্ধুর ২য় বিপ্লব ও কৃষির প্রাসঙ্গিকতা – চতুর্থ পর্ব


Article Syed Arif Azad Sir

বঙ্গবন্ধুর ২য় বিপ্লব ও কৃষির প্রাসঙ্গিকতা ধারাবাহিক লেখাটির  আজ প্রকাশিত হলো চতুর্থ পর্ব  যার বিষয় বস্তু বঙ্গবন্ধুর উন্নয়ন দর্শনে কৃষির প্রাসঙ্গিকতা । আর  লিখেছেন কৃষিবিদ ডঃ সৈয়দ আরিফ আজাদ, সাবেক মহাপরিচালক, মৎস্য অধিদপ্তর, বাংলাদেশ ও নির্বাহী সদস্য, কৃষিবিদ ইন্সটিটিউশন, বাংলাদেশ (কেআইবি) ঢাকা, মার্চ ২০২০।

আগের পর্ব গুলো দেখে নিতে পারেন বঙ্গবন্ধুর ২য় বিপ্লব ও কৃষির প্রাসঙ্গিকতা এখান থেকে । 

৪। বঙ্গবন্ধুর উন্নয়ন দর্শনে কৃষির প্রাসঙ্গিকতা

আরো পড়ুন
তেল নিয়ে তেলেসমাতিঃ নন্দ ঘোষ-বাংলাদেশ

গত কয়েক মাসে তেলের বাজারের তুলকালাম কান্ড ঘটে গেছে । আর সেই তেল বিষয়ক 'তেল নিয়ে তেলেসমাতিঃ নন্দ ঘোষ-বাংলাদেশ' শিরনামে Read more

ইপিজেডের বিরুদ্ধে সোচ্চার আদিবাসিরা, ফেরত চায় জমি
ইপিজেডের বিরুদ্ধে সোচ্চার আদিবাসিরা, ফেরত চায় জমি

২০১৬ সালের ৬ নভেম্বর সাহেবগঞ্জ-বাগদা ফার্মের আদিবাসী ও বাঙালিদের ওপর চালানো হয় বর্বর হামলা। সে হামলার বিচার তো হয়নি বরং Read more

বঙ্গবন্ধু ১ম পঞ্চ বার্ষিক পরিকল্পনা প্রনয়ণ করেন ১৯৭৩ সালে এবং  কৃষি উন্নয়ন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, পানি ও বিদ্যুৎ সরবরাহ, রাস্ত ঘাট নির্মাণ,  কুটির শিল্প প্রভৃতি বিষয়ে  সুনির্দিষ্ট কাজ শুরু করেন। তিনি ১ম পঞ্চ বার্ষিক পরিকল্পনা (১৯৭৩-৭৮) দলিলে উল্লেখ করেন

“…… a plan for reconstruction and development of the economy taking into account the inescapable political, social and economic realities of Bangladesh.”

প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয় ৫.৫%।

কৃষি ক্ষেত্রে তিনি ব্যাপক কার্যক্রম গ্রহণ করেন।[1] এর মাঝে উল্লেখযোগ্যঃ 

  • ১৯৭২ সালের মধ্যে জরুরি ভিত্তিতে বিনামূল্যে ও নাম মাত্র মূল্যে অধিক কৃষি পণ্য উৎপাদনের জন্য ২৬১২৫ টন ধানবীজ, ৪৫৪ টন পাটবীজ, ১০৩৭ টন গমবীজ সরবরাহ করা কৃষি যন্ত্রপাতি সরবরাহঃ
  • ১৯৭৩ সালের মধ্যেই হ্রাসকৃত মূল্যে ৪০০০০ শক্তিচালিত ল-লিফট পাম্প, ২৯০০ গভীর নলকূপ, ৩০০০ অগভীর নলকূপ স্থাপন
  • গ্রামীণ অর্থনীতি পুনর্গঠনে ১৬ কোটি টাকার টি আর কর্মসূচি চালু
  • পাকিস্তানী আমলে করা ১০ লাখ সার্টিফিকেট মামলা থেকে কৃষকদের মুক্তি দেয়া এবং বকেয়া ঋণ মাফ করা
চিত্র-৩: পত্রিকায় কৃষকের দায়মুক্তির খবর- ২৩ জানুয়ারী ১৯৭২ দৈনিক বাংলা।
চিত্র-৩: পত্রিকায় কৃষকের দায়মুক্তির খবর- ২৩ জানুয়ারী ১৯৭২ দৈনিক বাংলা।
  • ২৫ বিঘা পর্যন্ত জমির খাজনা মৌকুফ করা
চিত্র-৪: পত্রিকায় বকেয়া খাজনা মওকুফের খবর- পূর্বদেশ জানুয়ারী ১৪ ১৯৭২ 
চিত্র-৪: পত্রিকায় বকেয়া খাজনা মওকুফের খবর- পূর্বদেশ জানুয়ারী ১৪ ১৯৭২
  • ধান, পাট, তামাক, আখ সহ গুরুত্বপূ্র্ণ কৃষি পণ্যের উৎপাদন পর্যায়ে উচিৎ মূল্য প্রাপ্তিতে সমর্থন দেয়া
  • খাসজমি পূনর্বণ্টন ইত্যাদি।

উল্লেখ করা যেতে পারে যে, তখন ভূমিহীন কৃষকের সংখ্যা ছিল ৩৫% এবং খাদ্য ঘাটতি ছিল ৩০ লাখ টন। এতদসত্ত্বেও ব্যাপক কৃষি সংস্কার, খাজনা মওকুফ, খাসজমি পূনর্বণ্টন, গুরুত্বপূ্র্ণ কৃষি পণ্যের উৎপাদন পর্যায়ে উচিৎ মূল্য প্রাপ্তিতে সমর্থন দেয়া, বিনামূল্যে ও নাম মাত্র মূল্যে বীজ সরবরাহ, নলকূপ স্থাপন ও সেচ ব্যবস্থার উন্নয়ন, বকেয়া কৃষি ঋণ মাফ করাসহ কৃষক বান্ধব নীতি গ্রহণের ফলে এই অবস্থায়ও একটি শক্তিশালী কৃষি ব্যবস্থা চালু করা সম্ভব হয়।

চিত্র-৫: বঙ্গবন্ধু কর্তৃক গাছের চাড়া রোপণ।
চিত্র-৫: বঙ্গবন্ধু কর্তৃক গাছের চাড়া রোপণ।
চিত্র-৬: পত্রিকায় সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থা চালু হবে এই খবর- ১৫ জানুয়ারী ১৯৭৩ দৈনিক বাংলা।
চিত্র-৬: পত্রিকায় সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থা চালু হবে এই খবর- ১৫ জানুয়ারী ১৯৭৩ দৈনিক বাংলা।

৪.১ কৃষি সংস্কারে প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাস

বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশে কৃষক, শ্রমিকের মুক্তির বারতা এবং কৃষি ও পল্লীউন্নয়নের স্বীকৃতি রয়েছে সংবিধানের পর্ব-১: ১৪ ও ১৬ অনুচ্ছেদে।

একটি কথা মনে রাখা প্রয়োজন যে উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া ১৯৭২ সালে আমাদের অর্থনীতির আকার ছিল ৮ বিলিয়ন ডলার মাত্র। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল শুন্য। এ অবস্থায় বঙ্গবন্ধু যাত্রা     শুরু করেন। ১৯৭৪ সালে কৃষির অবদান ছিল জিডিপির ৬০%।

১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর ঢাকার ৩২ কিলোমিটার উত্তরে জয়দেবপুরে একটি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান হিসেবে  বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১৯৭৩ সালে এ নবপ্রতিষ্ঠিত ইনস্টিটিউট কার্যক্রম শুরু করে।  দেশে ইতোমধ্যেই ধান, পাট, ইক্ষু, চা, বন, মৃত্তিকা, ও পশুসম্পদের ওপর পৃথক পৃথক দপ্তর/ইনস্টিটিউট/গবেষণা কেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত হয়।  অতঃপর ১৯৭৩ সালে  এসব দপ্তর/ইনস্টিটিউট/কেন্দ্রের অধিকাংশই পুনর্গঠিত ও সুপ্রতিষ্ঠিত হয়।

  • ১৯৭১ সালে কৃষির বালাইনাশক অধ্যাদেশ ১৯৭১, ঘোষণা করা হয়। দেশে বালাইনাশকের মোট ব্যবহার ১৯৫৬ সালের সামান্য কয়েক মে. টন থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ১৯৭৩ সালে ৫৫৬০ মে. টনে পৌঁছায়।
  • কৃষি মন্ত্রণালয় এবং বন, মৎস্য ও পশুসম্পদ মন্ত্রণালয় সৃষ্টি হয় ১২ জানুয়ারী ১৯৭২।
  • স্বাধীনতা পরবর্তী ১৯৭২ সালে কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকান্ডকে জোরদার করার লক্ষ্যে তুলা উন্নয়ন বোর্ড, তামাক উন্নয়ন বোর্ড, হর্টিকালচার বোর্ড এবং ১৯৭৫ সালে কৃষি পরিদপ্তর (পাট উৎপাদন), কৃষি পরিদপ্তর (সম্প্রসারণ ও ব্যবস্থাপনা) নামে ফসল ভিত্তিক স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠানসমূহ সৃষ্টি করা হয়।
  • বিএডিসি পুনর্গঠন করা হয়।
  • Bangladesh Laws (Revision and Declaration) Act, 1973 (Act No. VIII of 1973) এর মাধ্যমে ফরেস্ট অ্যাক্ট ১৯২৭ সংশোধন করে ১৯৭৩ সালে বন অধিদপ্তর সৃষ্টি হয়।
  • বঙ্গবন্ধু ১৯৭৩ সালে কৃষিবিদ গণের পদমর্যাদা ১ম শ্রেণীতে উন্নীত করেনতাঁর এই যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত মেধাবী কৃষিবিজ্ঞানী সম্প্রসারণবিদ সৃষ্টিতে অসামান্য অবদান রাখছে যুগের পর যুগ ফলতঃ আজ কৃষির ব্যাপক উন্নয়ন সাধিত হয়েছে
  • ১৯৭৩ সালে সৃষ্টি হয় ম্যারিন ফিসারিজ একাডেমী।
  • এপ্রিল ১৯৭৫ এ পুনর্গঠিত/প্রতিষ্ঠিত হয় মৎস্য অধিদপ্তর। ১৯৭২ সালে বঙ্গবন্ধু কুমিল্লায় এক জনসভায় উল্লেখ করেন “মাছ হবে ২য় বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী সম্পদ”।
চিত্র-৭:  ১৯৭৩ সালে বঙ্গবন্ধু গণভবন লেকে মাছের পোনা অবমুক্ত করেন।
চিত্র-৭:  ১৯৭৩ সালে বঙ্গবন্ধু গণভবন লেকে মাছের পোনা অবমুক্ত করেন।
  • জাতিরজনকের দূরদর্শী পদক্ষেপে ১৯৭৩-৭৪ অর্থ বছরে দেশব্যাপী শুরু হয় জাতীয় মৎস্য রক্ষা অভিযান
চিত্র-৮: নভেম্বর ২৫ ১৯৭৩, নাটোর মৎস্যবীজ উৎপাদন খামার ও হ্যাচারি পরিদর্শন করেন বঙ্গবন্ধু।
চিত্র-৮: নভেম্বর ২৫ ১৯৭৩, নাটোর মৎস্যবীজ উৎপাদন খামার ও হ্যাচারি পরিদর্শন করেন বঙ্গবন্ধু।
  • মৎস্য উন্নয়ন কর্পোরেশন সৃষ্টি হয় ১৯৭২ সালে
  • বিধ্বস্ত দেশের লাখো সমস্যার মাঝেও তিনি রাশিয়ান ট্রলার আর ভি তামাঙ্গো এর মাধ্যমে বাংলাদেশের ১ম        সামুদ্রিক  মৎস্য জরিপ করান (জুন-নভেম্বর ১৯৭২) এবং রাশিয়ার সহায়তায়  চট্টগ্রাম মৎস্য পোর্ট নির্মাণ করান[2]
  • জাতীয় মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি গঠন করে ১৯৭৪-৭৫ অর্থ বছরে আবার সামুদ্রিক মৎস্য জরিপ করা হয়[3]
  • সকল প্রকার সারের জন্য সরকার কর্তৃক প্রদত্ত মূল্য ভর্তুকি ১৯৭৩-৭৪ সালে ছিল ৬৮% এবং তা ১৯৭৯-৮০ সালে হ্রাস পেয়ে দাঁড়ায় ৪৭% এবং ১৯৮০ সালের পর সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করা হয়
  • টিউবওয়েল ইরিগেশনের মাধ্যমে কৃষি উন্নয়নে ব্যাপক অবদান রাখা সম্ভব হয়, যা ৭৫ পরবর্তী মেয়াদে বাতিল করা হয়।
  • কৃষি সাবসিডি এবং রেশনিং ব্যবস্থার মাধ্যমে কৃষক সমাজের জন্য বঙ্গবন্ধু প্রবর্তিত ব্যবস্থা ৭৫ পরবর্তীতে প্রত্যাহার করা হয়।
  • ১৯৭৩ সালে গঙ্গাকপতাক্ষ সেচ প্রকল্প, বঙ্গবন্ধু কৃষি পুরস্কার চালু করা হয়।
  • ১৯৭২ পরবর্তী সময়ে কৃষি মেশিনারিজ, বীজ, সার কীটনাশক প্রভৃতি সাবসিডি মূল্যে এবং ক্ষেত্র বিশেষ বিনামূল্যে সরবরাহ করাহয়।
  • বঙ্গবন্ধু ১৯৭২ সালে বিদ্যমান সমবায় ব্যবস্থা সংস্কার করে “সমন্বিত পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প”এর মাধ্যমে দ্বিস্তর সমবায় এবং বাংলাদেশে প্রথম ক্ষুদ্রঋণ ব্যবস্থা চালু করেন।
  • ১৯৭০এর ভয়াবহ সাইক্লোনে ক্ষতিগ্রস্থ কৃষক ও উপকূল বাসীর জন্য মাটির নির্মিত “মুজিব কেল্লা” প্রতিষ্ঠা করেন।
  • ১৯৭৪ এর বন্যাপীড়িত কৃষি ও অন্যান্য সংস্কারে ২০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করেন। উল্লেখ্য, ১৯৭৩-৭৪ এ জাতীয় বাজেট ছিল ৯৯৫ কোটি টাকা[4]
  • বিবিএস, ব্যুরো অব এগ্রিকালচারাল স্ট্যাটিস্টিকস, এগ্রিকালচারাল সেন্সাস কমিশন এবং পপুলেশন সেন্সাস কমিশন, ব্যুরো অব এগ্রিকালচারাল স্ট্যাটিস্টিকস সমন্বয়ে বাংলাদেশ ব্যুরো অব স্ট্যাটিস্টিকস গঠিত হয় ১৯৭৪ সালে। স্বাধীনতার পর ১৯৭৪ সালে প্রথম খানা জরিপ ও পপুলেশন সেন্সাস শুরু হয়।
  • ১৯৭২ সালে কাজী আলাউদ্দিন রোডে লাইভস্টক ডিপার্টমেন্ট যাত্রা শুরু করে।
  • ১৯৭৩ সালে গবাদিপশুর কৃত্রিম প্রজনন ও সম্প্রসারণ এবং জাত উন্নয়নের পদক্ষেপ গ্রহণ করেন।
  • ক্ষুদ্র, ভূমিহীন ও প্রান্তিক কৃষকের জন্য ১৯৭৩ সালে “সমবায় দুগ্ধ প্রকল্প” প্রবর্তন করেন – যা পরে মিল্ক ভিটা নামে আত্মপ্রকাশ করে।
  • ১৯৭৪ সালে অস্ট্রেলীয় সরকার বাংলাদেশকে হোলস্টেন ফ্রিসিয়ান জাতের কিছু প্রজননক্ষম ষাঁড় ও দুধেল গাভী উপহার দেয়। এছাড়া স্পেনের রাণীর নিকট থেকে পান ২০ টি উন্নতজাতের গাভী।
  • ১ম পঞ্চ বার্ষিক পরিকল্পনায় বঙ্গবন্ধু সরকারের সংখ্যা ও গুণগত মানের ডেইরি, ক্যাটল ও উন্নয়নের এবং পোলট্রি উৎপাদন বৃদ্ধির মাধ্যমে প্রানিজ আমিষ সরবরাহের লক্ষ্য নির্ধারণ করেন। ঐ সময় কৃষি জিডিপিতে পশুসম্পদের লক্ষ্য ধরা হয় ৩.৬৮%[5]
  • বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭৪ সালে এ্যাক্টের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিজেআরআই)।
  • গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলির মধ্যে সমন্বয়ের অভাব অনুধাবন করেই ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা পরিষদ প্রতিষ্ঠিত হয়।  সারা দেশে কৃষি গবেষণার সমন্বয়, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন সহজতর করার জন্য কৃষি গবেষণা পদ্ধতির পৃষ্ঠপোষক হিসেবে কাজ করার জন্যই বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা পরিষদের সৃষ্টি।
  • ইক্ষু গবেষণা ইনস্টিটিউট পাবনা জেলার ঈশ্বরদীতে ১৯৭৩ সালে প্রতিষ্ঠিত এবং উৎপাদকদের কাছে পৌঁছানোর জন্য আখের বিভিন্ন জাতের উন্নয়ন, চাষাবাদ এবং প্রসম্ভার ও সম্প্রসারণ প্রণালী প্রয়োগের ওপর গবেষণা পরিচালনায় নিয়োজিত।
  • বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি ইনস্টিটিউটএটি ময়মনসিংহে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে ১৯৭৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়
  • কৃষি অর্থনীতি গবেষণা ইউনিট ১৯৭২ সালে কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীনে প্রতিষ্ঠিত।
  • বেঙ্গল এগ্রিকাচারাল ইন্সটিটিউট নানা ধাপ পার হয়ে ১৯৭১ পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ কৃষি ইন্সটিটিউট  নাম লাভ করে।

চলবে…….

Reference


[1] জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমান ঃ   কেন তিনি প্রাসঙ্গিক, কেন তিনি প্রেরনা, কেনইবা তিনি বঙ্গবন্ধু- ডঃ মোহাম্মদ ফরাস উদ্দিন, শোকাস্রু, জাতীয় শোক দিবসের প্রকাশনা, বঙ্গবন্ধু সমাজ কল্যান পরিষদ, ২০১৩, পৃ- ৪৯-৫২।

[2] https://gala.gre.ac.uk/id/eprint/11044/1/Doc-0093.pdf

[3] Ref: Reconstruction of Total Marine Fisheries Catches for Bangladesh: 1950-2010, Hadayet Ullah, Darah Gibson, Danielle Knip,Kyrstn Zylich and Dirk ZellerYear: 2014 Email: [email protected];[email protected], http://www.seaaroundus.org/doc/publications/wp/2014/Ullah-et-al-Bangladesh.pdf

[4] https://dailyasianage.com/news/79111/bangabandhu, retrieved Jan 30 2020

[5] Livestock in Bangladesh: distribution, growth, performance and potential. S Rahman, I A Begum and M J Alam.

0 comments on “বঙ্গবন্ধুর ২য় বিপ্লব ও কৃষির প্রাসঙ্গিকতা – চতুর্থ পর্ব

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *