Friday, 19 April, 2024

সর্বাধিক পঠিত

বায়োফ্লক পদ্ধতিতে মাছ চাষ করবেন কিভাবে ?


বায়োফ্লক ট্যাংক

বায়োফ্লক পদ্ধতিতে মাছ চাষ কি লাভ জনক? এ ধরনের প্রশ্ন যারা নতুন বায়োফ্লক করতে চান তার সবসময় প্রশ্ন করেন। অভিজ্ঞ ব্যাক্তিরা লাভ করছেন আর অনভিজ্ঞরা বিনিয়োগ করে মাথায় হাত দিচ্ছেন। অবশ্যই বায়োফ্লোক একটি টেকসই লাভ জনক মাছ চাষ পদ্ধতি। ছোট বিনিয়োগ করুন শিখুন জানুন অবশ্যই আপনার দ্বারা বায়োফ্লক হবেই।

বায়োফ্লকের মাছ ট্যাঙ্কে চাষ করা হয়। তবে বায়োফ্লক পদ্ধতিতে মাছ চাষ করে পুকুরের বা জলাশ্বয়ের মাছের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করা যায়। আমাদের আগের আলোচনা বায়োফ্লক পদ্ধতিতে মাছ চাষের খুঁটিনাটি তে বায়োফ্লক নিয়ে আলোচনার কিছু চলমান বিষয় নিয়ে শেয়ার করব। যা বায়োফ্লক পদ্ধতিতে মাছ চাষে বায়োফ্লক উদ্যক্তাদের সহায়ক হবে।

বায়োফ্লোক পদ্ধতিতে মাছ চাষের খুঁটিনাটি নিয়ে লেখাটি পড়লে বায়োফ্লক নিয়ে জ্ঞান বৃদ্ধিই পাবে।

আরো পড়ুন
ইলিশ দিয়ে প্রথমবারের মত কৌটাজাতকৃত খাদ্য তৈরির পদ্ধতি উদ্ভাবন
ইলিশের কৌটাজাতকৃত খাদ্য তৈরি

ইলিশ আমাদের জাতীয় মাছ। এই মাছ স্বাদে অতুলনীয় ও গন্ধের জন্য দেশ ও বিদেশে রয়েছে এর ব্যাপক জনপ্রিয়তা। এই অতুলনীয় Read more

বাংলাদেশে কেন বাড়ছে না ভেনামি চিংড়ির বানিজ্যিক চাষ

বাগদা চিংড়ির (ব্ল্যাক টাইগার) চেয়ে ভেনামির উৎপাদন খরচ প্রায় অর্ধেক। তারপরও বাংলাদেশে কেন বাড়ছে না ভেনামি চিংড়ির বানিজ্যিক চাষ ? Read more

টাঙ্কের প্রস্তুত প্রণালী

বায়োফ্লক ট্যাঙ্কে মাছ চাষ করা একটি আধুনিক পদ্ধতি। তবে ট্যাঙ্ক দেখতে কেমন হবে তা একটি টেকনিক্যাল এবং জানার বিষয়।

ট্যাঙ্ক তিন ভাবে তৈরি করা যায়-

১। লোহার জালি তৈরি করে সাধারনত ৬-৮ মিমি ব্যাস যুক্ত লোহার রড হলে হয়।

২। সিমেন্ট বা কনক্রিট ঢালাই করে।

৩। মাটি খুড়ে পাড় করার পর সম্পূর্ণ ট্যাঙ্ক পলিথিন বা তারপুলিন দিয়ে ঢেকে দিয়ে।

তারপুলিন-বায়োফ্লোক-ট্যাংক
তারপুলিন-বায়োফ্লোক-ট্যাংক

ট্যাঙ্ক দেখতে কেমন হবে গোলাকৃত না চারকোনা

ট্যাঙ্ক দেখতে যেকোন রকমের হতে পারে গোলাকার, চারকোনা আয়তকার বা বর্গাকার। তবে গোলাকার ট্যাঙ্কে ইন্টারনাল এ্যারেটর দিলে পানির সার্কুলার ভাল হয়, সম্পূর্ণ ট্যাঙ্কে সমান ভাবে পরিচলন হয়।

সে ক্ষেত্রে গোলাকার আকৃতির ট্যাঙ্কে ভাল বায়োফ্লক মাছ চাষ হয়।

বায়োফ্লোকের সিমেন্ট ট্যাংক
বায়োফ্লোকের সিমেন্ট ট্যাংক

ট্যাঙ্কের আকার আয়তন এর সাথে পানির ধারন ক্ষমতা

বায়োফ্লকে কত মাছ চাষ করবেন এবং কত টাকা বিনিয়োগ করবেন এটা নির্ভর করে ট্যাঙ্কের আকার আয়তন এবং পানির পরিমানের উপর।

ট্যাঙ্ক বানানোর আগে আপনার পরিকল্পনা এবং বাজেট থাকতে হবে কত বড় ট্যাঙ্ক কত শতাংশ যায়গাতে করবেন।

ট্যাঙ্কে পানি ধারন ক্ষমতা ট্যাংকের আকারের উপরের ভিত্তি করে দুই ধরনের নিয়মে হয়ে থাকে

চারকোনা বা বর্গাকার টাঙ্কে

চারকোনা কার মানে বর্গাকার, আয়তকার হলে, দৈর্ঘ X প্রস্থ X উচ্চতা X ২৮.৩২ = পানির পরিমান লিটারে

উদাহরনঃ ১০০০০ লিটার ট্যাঙ্কের জন্য ১২ ফিট X ১০ফিট X ৩ ফিট X ২৮.৩২= ১০১৯২ লিটার

বায়োফ্লকের চারকোনাকার ট্যাংক
বায়োফ্লকের চারকোনাকার ট্যাংক

গোলাকার ট্যাঙ্ক

গোলাকার ট্যাঙ্কের ক্ষেত্রে হিসাব হবে পাই সুত্র দিয়ে।

হিসাবের উদাহরনঃ ১০০০০ লিটার একটি গোলাকার ট্যাঙ্কের জন্য হিসাব হবে = ( ৩,১৪১৬ X ১৩ ফিট X ১৩ ফিট X ৩ ফিট X ২৮.৩২) / ৪ = ১১২৭৬ লিটার এখানে  পাই এর মান ৩.১৪১৬, ব্যাস =১৩ ফিট এবং পানির উচ্চতা ৩ ফিট।

ট্যাঙ্কের সর্বোচ্চ উচ্চতা ৪ ফিট হলে ভাল। ১০০০০ লিটার ট্যাঙ্কের জন্য ১৩ ফিট ব্যাস এবং ৩ ফিট উচ্চতার হলেই হয়।

১। লোহা দিয়ে ঘেরানো ট্যাঙ্ক তৈরি করলে তারপুলিন দেয়ার আগে কর্ক সীট বা রাবার কার্পেট দিয়ে মোড়াতে হবে। কর্ক সীট বা রাবার কার্পেট তাপ নিরোধক হিসাবে কাজ করবে।

২। সিমেন্টের ট্যাঙ্কে কর্ক সীট বা রাবার কার্পেট দিয়ে মোড়ানোর এবং তারপুলিনের দরকার নাই। সিমেন্টের ট্যাঙ্ক তৈরি করলে ট্যাঙ্কের কিছু পরিচর্যা করতে হবে।

সিমেন্টের কেমিক্যাল মাছের জন্য ক্ষতিকরে এবং ফ্লক হওয়ার প্রতিবন্ধক। সিমেন্ট ট্যাঙ্ক তৈরি করলে ১ মাস পেপে পাতা ও গোবর দিয়ে ফেলে রাখতে হবে।

৩।পুকুর খনন করে তারপুলিন বা পলিথিন দিয়ে ও বায়োফ্লক ট্যাঙ্ক করা যায়। সেক্ষেত্রে খরচ অন্যান্য পদ্ধতির থেকে কম। এই পদ্ধতিতে তারপুলিনই ভাল।

সকল ক্ষেত্রে ট্যাঙ্কের উপর ছাউনি দেয়া যেতে পারে। ছাউনি না দিলেও হবে তবে সতর্ক থাকতে হবে যেন কোন ভাবে গাছের পাতা বায়োফ্লক ট্যাঙ্কে না পড়ে।

সব থেকে গুরত্বপুর্ন বিষয় বায়োফ্লকের ট্যাঙ্কের পানির নিস্কাশনের ব্যবস্থা করতে হবে।

বায়োফ্লকের ট্যাঙ্কের পানির নিস্কাশন জন্য পাইপ বা ড্রেইন এমন ভাবে প্রতিস্থাপন করতে হবে যেন ট্যাঙ্কের সব পানি চাইলে পাইপ দিয়ে বের হয়। এজন ট্যাঙ্কের মাঝ বরাবর থেকে বাহিরে নিয়ে আসা উপযুক্ত।

বায়োফ্লক মাছ চাষে পানির গুণাবলি

মাছ চাষের মুল উপাদান হলে পানি এবং মাছ। তাই মাছ চাষে পানি এবং মাছের সমন্বয় বিষয়ে জ্ঞান থাকা অতিব জরুরী।  বায়োফ্লক পদ্ধতিতে মাছ চাষের জন্য পানির কিছু গুণাবলি দরকার-

পানির উপাদানস্ট্যান্ডার্ড এবং পরিমাপের একক
তাপমাত্রা২৫ থেকে ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস
দ্রবীভূত অক্সিজেন৭-৮ মিলিগ্রাম বা লিটার
পিএইচ৭.৫-৮.৫
টিডিএস১৮০০-২০০০ মিলিগ্রাম বা লিটার
লবণাক্ততা৩-৫ পিপিটি
ক্ষারত্ব৫০-১২০ মিলিগ্রাম বা লিটার
ক্যালসিয়াম৪০-১৬০ মিলিগ্রাম বা লিটার
খরতা৬০-১৫০ মিলিগ্রাম বা লিটার
অ্যামোনিয়া০.০১ মিলিগ্রাম বা লিটার
নাইট্রাইট০.১-০.২ মিলিগ্রাম বা লিটার
নাইট্রেট০-৩ মিলিগ্রাম বা লিটার
ফসফরাস০.১-৩ মিলিগ্রাম বা লিটার
আয়রন০.১-০.২ মিলিগ্রাম বা লিটার
পানির স্বচ্ছতা২৫-৩৫ সেন্টিমিটার
পানির গভীরতা৩-৪ ফুট
ফ্লকের ঘনত্ব৩০০ গ্রাম বা টন

পানিতে ফ্লক তৈরি

প্রথমে  ৫ পিপিএম প্রোবায়োটিক, ৫০ পিপিএম চিটাগুড়, ৫ পিপিএম ইস্ট, পানি প্রতি টনের জন্য ১ লিটার, একটি প্লাস্টিকের বালতিতে অক্সিজেন সরবরাহ করে ৮-১০ ঘণ্টা কালচার করতে হবে।

কালচার করা প্রোবায়োটিক যেদিন বায়োফ্লকে দিবেন তার পরদিন থেকে ১ পিপিএম প্রোবায়োটিক, ৫ পিপিএম চিটাগুড়, ১ পিপিএম ইস্ট, প্রতি টনের জন্য ১ লিটার পানি দিয়ে নির্দিষ্ট সময় ও নিয়ম করে কালচার করে প্রতিদিন প্রয়োগ করতে হবে।

বায়োফ্লকে এয়ারেশন

এরেটর, ব্লোয়ার বা এয়ার পাম্প বায়োফ্লকের একটি গুরত্বপূর্ন বিষয়। এখানে লাভ ক্ষতির অনেক কিছু নির্ভর করে।এরেটর, ব্লোয়ার বা এয়ার পাম্প নির্বাচন করতে ভুল করলে অনেক ক্ষতির আশঙ্কা আছে।

১। এরেটর, ব্লোয়ার বা এয়ার পাম্প নির্বাচন করতে ভুল করলে এমোনিয়া কন্টোল করা যাবে না।

২। এরেটর, ব্লোয়ার বা এয়ার পাম্প নির্বাচন করতে ভুল করলে নাইট্রেট কন্টোল করা যাবে না ফলে মাছ মারা যাবে।

৩।এরেটর, ব্লোয়ার বা এয়ার পাম্প নির্বাচন করতে ভুল করলে পানিতে অক্সিজেনের পরিমান তারতম্য হবে।

এরেটর, ব্লোয়ার বা এয়ার পাম্প নির্বাচন সফল হলে বায়োফ্লক সফল।

ম্যাগনেটিক এয়ার পাম্পঃ১০০০০ লিটার, বায়োফ্লক ট্যাঙ্কের জন্য ম্যাগনেটিক এয়ার পাম্প বহুল ব্যবহার হয় এর জন্য চাপ ০.০৩৫ মেগা প্যাচকেল এবং অক্সিজেন প্রবাহ প্রতি মিনিটে ৭৫-৮০ LPM হলে অনেক ভাল। এ ম্যাগনেটিক এয়ার পাম্পে প্রেসার বাড়ার সাথে সাথে বিদ্যুত বিল বেশি আসে।

ম্যাগনেটিক এয়ার পাম্প
ম্যাগনেটিক এয়ার পাম্প

ডায়াফ্রাম এয়ার পাম্পঃ ডায়াফ্রাম এয়ার পাম্পের ব্যবহারে বিদ্যুত সাশ্রয়ী এবং টেকসই হয়। ২০,০০০ লিটার এর বেশি বায়োফ্লক ট্যাঙ্কের জন্য একটি ডায়াফ্রাম এয়ার পাম্প উপযোগি নয়। বেশি বড় বায়োফ্লকের জন্য অনেক এয়ার পাম্প লাগে যা ঝুকিপুর্ন।

এয়ার কমপ্রেসার বা রুটস ব্লোয়ারঃ এক লক্ষ বা তার বেশি লিটার পানির বায়োফ্লকের জন্য এয়ার কমপ্রেসার বা রুটস ব্লোয়ার বেশি কার্যকর। বিভিন্ন ধরনের ছোট ও বড় এয়ার কমপ্রেসার বা রুটস ব্লোয়ার পাওয়া যায়।

এয়ার কমপ্রেসার
এয়ার কমপ্রেসার

DO এর পরিমান ৩ পিপিএম এর কম হলে বায়োফ্লকের মাছ মারা যাবে। এজন্য বায়োফ্লকের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত এরেশন নিশ্চিত করতে হবে। এরেশন বায়োফ্লকের তিন স্তরে নিচের মধ্যের এবং নিচের স্তরে সমান ভাবে দিতে হবে। অক্সিজেনের পরিমান চেক করার জন্য (DO meter) ডি ও মিটার রাখা আবশ্যক।

এরেশন ৩ ঘন্টার বেশি বন্ধ রাখা যাবে না প্রয়োজনে জেনারেটর অথবা আই পি এস এর সুবিধা রাখতে হবে।

প্রোবায়োটিক কিভাবে কাজ করে?

প্রোবায়োটিক হল এমন কিছু অনুজীবের সমষ্টি যে সকল জীবিত অনুজীব পোষকের (মানুষ, মাছ, মুরগী, গরু অথবা যেকোন প্রানী) দেহে উপস্থিত থেকে পোষকের উপকার করে অর্থাৎ পোষককে খারাপ জীবনু হতে রক্ষা করে, পোষকের সুস্বাস্থ্য ও দৈহিক বৃদ্ধি নিশ্চিত করে। মানুষের খাবার দইয়ে এমন কিছু ব্যাকটেরিয়ার থাকে। যে পরিবেশে উপকারী ব্যাকটেরিয়া বেশি থাকে সে পরিবেশে ক্ষতিকর ব্যাক্টেরিয়ার পরিমান কম হবে এটায় বিজ্ঞান।

উপকারি ব্যাকটেরিয়া মাছ চাষের পরিবেশে বেশি উপস্থিত থাকলে প্রতোক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে মাছের বিভিন্ন উপকার করে

পরিপাক ক্রিয়া সচল রেখে মাছের পরিপাক তন্ত্র সক্রিয় রাখে।

পুষ্টি ও বিভিন্ন ভিটামিন প্রস্তুত করে মাছের দৈহিক বৃদ্ধি ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

পানিতে খাদ্য ও পরিবেশের উৎপাদিত ক্ষতিকর গ্যাস কে নিউট্রিলাইজ করে এবং পানির পরিবেশ ঠিক রাখে।

পরিবেশের ও মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি ঘটায়ে মাছ চাষের উপযোগি করে।

ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে কাজ করে মাছের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

এ ছাড়া মাছের উপকারী বিভিন্ন কার্যকালাপে প্রভাবক হিসাবে কাজ করে।

বায়োফ্লকে মাছ চাষের জন্য দুধরনের ব্যাকটেরিয়া কাজ করে। নাইট্রিফাইং ব্যাকটেরিয়া (Nitrifying Bacteria) হেটারট্রোফিক ব্যাকটেরিয়া (Heterotrophic Bacteria)।

নাইট্রিফাইং ব্যাকটেরিয়া (Nitrifying Bacteria) এ ধরনের ব্যাকটেরিয়া এমোনিয়াকে নাইট্রোজেনে পরিনত করে।নাইট্রিফাইং ব্যাকটেরিয়া (Nitrifying Bacteria) ফ্লক তৈরি করতে পারে না। প্রোটিন সেল তৈরি করতে পারে না।

যেমনঃ নাইট্রোব্যাকটার (Nitrobacter) এবং নাইট্রোসোমোনাস (Nitrosomonas) এ ধরনের ব্যাকটেরিয়া।

হেটারট্রোফিক ব্যাকটেরিয়া (Heterotrophic Bacteria) এ ধরনের ব্যাকটেরিয়া প্রোটিন সেল তৈরি করতে পারে। বায়োফ্লকে হেটারট্রোফিক ব্যাকটেরিয়া (Heterotrophic Bacteria) এর প্রয়োজন কারন এরা ফ্লক তৈরি করে। প্রোবায়োটিক হেটারট্রোফিক ব্যাকটেরিয়া (Heterotrophic Bacteria) যত বেশি হবে সে প্রোবায়োটিক তত ভাল।

যেমনঃ Bacillus subtilis, Bacillus pumilis, Bacillus megaterium, Bacillus licheniforms, Bacillus circulans, Bacillus coagulans Bacillus polymyxa  এরা সবাই Bacillus গোত্রের অন্তর্ভুক্ত।

ফ্লক তৈরি করার পর বায়োফ্লকের ট্যাঙ্ক থেকে ফ্লক ছেকে নিয়ে মাছ দিয়ে পরীক্ষা করতে হবে খাবার খাওয়ানো পরীক্ষা যদি মাছ খায় তাহলে ফ্লক ঠিক আছে আর যদি মাছ না খায় তাহলে আবার প্রোবায়োটিক এবং মোলাসেস যোগ করে ফ্লক তৈরি করতে হবে।

মাছের পোনা কিভাবে নির্বাচন করবেন, মাছ চাষে পিএইচ এর প্রভাব এবং মাছের স্বাস্থ্য বৃদ্ধি পরীক্ষা বিষয়ে জানতে স্বাদু পানিতে মাছ চাষ ব্যবস্থাপনা লেখাটি পড়লে উপকৃত হবেন।

3 comments on “বায়োফ্লক পদ্ধতিতে মাছ চাষ করবেন কিভাবে ?

Ratan

Biofloc is really a good way to get more fish in a narrow space and I appreciate your effort like this for us. Hope we will get more article about fish culture.

Reply
Harun Or Rashid

So informative news. Anyone can establish his business by following this information. Thank you for this valuable report.

Reply
এগ্রোবিডি২৪

ধন্যবাদ হারুন ভাই। এগ্রোবিডি২৪ এর সাথে থাকুন।

Reply

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *