Wednesday, 26 November, 2025

ড্রাগন ফল চাষে হরমোনের অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহারে দাম কমে অর্ধেকে


ড্রাগন ফল

ড্রাগন ফল নিয়ে অপপ্রচার শুরু হওয়ায় ক্রেতা কমে যাওয়া , আগ্রহ কমে গেছে গ্রাহকের- তাতে আর্থিকভাবে বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়েছেন চাষিরা। কমেছে ড্রাগন ফলের দাম। ড্রাগন ফলের চাহিদা কমে গেছে কয়েকগুন।

ড্রাগন ফলের মৌসুম মে থেকে নভেম্বর মাস পর্যন্ত। দেশের কিছুসংখ্যক চাষি বছরব্যাপী এই ফল চাষের জন্য ‘লাইটিং পদ্ধতি’ ব্যবহার শুরু করেছেন।

‘লাইটিং পদ্ধতি’ ব্যবহার করে সারা বছর ড্রাগন ফল উৎপাদিত হচ্ছে। অসময়ের ফল মৌসুমের ফলের চেয়ে বড় হয়। চাষিরা বলছেন, অসময়ের ড্রাগন ফল নিয়ে সম্প্রতি নানা ‘অপপ্রচার’ শুরু হওয়ায় বাজারে এই ফলের চাহিদা উল্লেখযোগ্যভাবে কমে গেছে। তাতে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন রাজশাহীর ড্রাগনচাষিরা।

আরো পড়ুন
বাজারে চালের দাম স্থিতিশীল রাখতে ভারত থেকে আমদানির সিদ্ধান্ত

বাজারে চালের দাম স্থিতিশীল রাখার উদ্দেশ্যে সিঙ্গাপুরভিত্তিক সরবরাহকারীর মাধ্যমে ভারত থেকে নন-বাসমতি চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। গতকাল সোমবার সচিবালয়ে Read more

নবান্ন উৎসব ঘিরে বগুড়ার বাজারে নতুন আলু, দাম চড়া ৫০০ টাকা কেজি

সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ঐতিহ্যবাহী নবান্ন উৎসবকে কেন্দ্র করে বগুড়ার বাজারগুলোতে উঠেছে নতুন আলু। উৎসবের আমেজে এই আলুর চাহিদা এখন তুঙ্গে। তবে Read more

চাষিরা বলছেন, নানা অপপ্রচারের কারণে এখন অর্ধেক দামেও ড্রাগন ফল বিক্রি করা যাচ্ছে না। তাই ড্রাগন ফল নিয়ে অপপ্রচার রোধে সরকারের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন তাঁরা।

কিভাবে চিনবেন হরমোন ব্যবহার না করা ড্রাগন ফল

চাষির সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, প্রাকৃতিকভাবে উৎপাদন করা ড্রাগন ফলের পুরোটাই লাল রঙের হয়, খোসাও থাকে পাতলা।

কৃত্রিমভাবে বড় করা ড্রাগন ফলের খোসা মোটা থাকে এবং সেই ফল পুরোপুরি লাল হয় না। তাই ক্রেতারা দেখলেই সহজে প্রাকৃতিক ও কৃত্রিম ড্রাগন ফল চিনতে পারেন।

0 comments on “ড্রাগন ফল চাষে হরমোনের অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহারে দাম কমে অর্ধেকে

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সাম্প্রতিক লেখা

আর্কাইভ