Saturday, 27 July, 2024

সর্বাধিক পঠিত

ড্রাগন ফল চাষে হরমোনের অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহারে দাম কমে অর্ধেকে


ড্রাগন ফল

ড্রাগন ফল নিয়ে অপপ্রচার শুরু হওয়ায় ক্রেতা কমে যাওয়া , আগ্রহ কমে গেছে গ্রাহকের- তাতে আর্থিকভাবে বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়েছেন চাষিরা। কমেছে ড্রাগন ফলের দাম। ড্রাগন ফলের চাহিদা কমে গেছে কয়েকগুন।

ড্রাগন ফলের মৌসুম মে থেকে নভেম্বর মাস পর্যন্ত। দেশের কিছুসংখ্যক চাষি বছরব্যাপী এই ফল চাষের জন্য ‘লাইটিং পদ্ধতি’ ব্যবহার শুরু করেছেন।

‘লাইটিং পদ্ধতি’ ব্যবহার করে সারা বছর ড্রাগন ফল উৎপাদিত হচ্ছে। অসময়ের ফল মৌসুমের ফলের চেয়ে বড় হয়। চাষিরা বলছেন, অসময়ের ড্রাগন ফল নিয়ে সম্প্রতি নানা ‘অপপ্রচার’ শুরু হওয়ায় বাজারে এই ফলের চাহিদা উল্লেখযোগ্যভাবে কমে গেছে। তাতে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন রাজশাহীর ড্রাগনচাষিরা।

আরো পড়ুন
বৃষ্টি ও ভারী বর্ষণের কারণে বাজারে কাঁচাপণ্যের দাম বেশি : বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী

বাংলাদেশের বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু জানিয়েছেন যে বৃষ্টি, ভারী বর্ষণ এবং বন্যার কারণে বাজারে কাঁচাপণ্যের দাম বেড়ে গেছে। এছাড়াও Read more

কৃষিকাজে সম্পৃক্ত হয়ে চাষাবাদ বাড়ানোর তাগিদ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর

পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন যে গ্রামে বেশির ভাগ মানুষ কৃষিকাজ ছেড়ে দিয়েছেন, তবে কৃষিকাজে সম্পৃক্ত হয়ে ভালো উপার্জন করা সম্ভব। Read more

চাষিরা বলছেন, নানা অপপ্রচারের কারণে এখন অর্ধেক দামেও ড্রাগন ফল বিক্রি করা যাচ্ছে না। তাই ড্রাগন ফল নিয়ে অপপ্রচার রোধে সরকারের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন তাঁরা।

কিভাবে চিনবেন হরমোন ব্যবহার না করা ড্রাগন ফল

চাষির সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, প্রাকৃতিকভাবে উৎপাদন করা ড্রাগন ফলের পুরোটাই লাল রঙের হয়, খোসাও থাকে পাতলা।

কৃত্রিমভাবে বড় করা ড্রাগন ফলের খোসা মোটা থাকে এবং সেই ফল পুরোপুরি লাল হয় না। তাই ক্রেতারা দেখলেই সহজে প্রাকৃতিক ও কৃত্রিম ড্রাগন ফল চিনতে পারেন।

0 comments on “ড্রাগন ফল চাষে হরমোনের অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহারে দাম কমে অর্ধেকে

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *