প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক প্রজ্ঞায় আমরা বাংলাদেশের প্রায় সমআয়তন সমুদ্রসীমা জয় করতে পেরেছি। তাঁর নেতৃত্বে সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদ আহরণের জন্য সরকার নানা পদক্ষেপ নিচ্ছে। মৎস্য সম্পদ আহরণের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখার সুযোগ সৃষ্টি করাই এ আইন ও সরকারের উদ্দেশ্য। তাই
সামুদ্রিক মৎস্যসম্পদের টেকসই আহরণ নিশ্চিত করতে হবে।
মঙ্গলবার (১৫ ডিসেম্বর) রাজধানীর সচিবালয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে মেরিন হোয়াইট ফিস ট্রলার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন এবং মেরিন ফিশারিজ একাডেমি এক্স-ক্যাডেট অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধিদের সঙ্গে সামুদ্রিক মৎস্য আইন ২০২০ নিয়ে এক মতবিনিময় সভায় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সচিব রওনক মাহমুদ এ আহ্বান জানান।
তিনি আরও বলেন, নতুন প্রণীত সামুদ্রিক মৎস্য আইন নিয়ে আতঙ্কিত হবার কারণ নেই। মৎস্য আইনের বিধি-বিধান দিয়ে কেউ যাতে হয়রানি না হয়, কোনো অনিয়ম যাতে না হয় এ ব্যাপারে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. তৌফিকুল আরিফ, যুগ্ম সচিব মো. হামিদুর রহমান ও ড. মসিউর রহমান, মেরিন হোয়াইট ফিস ট্রলার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. জানে আলম, সাধারণ সম্পাদক মো. তাজ উদ্দিন তাজু, সদস্য ছৈয়দ আহমদ, মো. মনোয়ার হোসেন, মো. এবাদুল হক ও মো. নজরুল ইসলাম এবং মেরিন ফিশারিজ একাডেমি এক্স-ক্যাডেট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আ স ম সামছুল ইসলাম রাশেদী ও এক্স-ক্যাডেট মাহতাব উদ্দিন আহমদ।
এসময় সামুদ্রিক মৎস্য আহরণে সরকারের কাজে সহযোগিতার আশ্বাস দেন দুই অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধিরা।