আজ বেলা ১১টার দিকে সরেজমিনে কৃষকদের প্রশিক্ষণ দেবার বিষয়টি দেখা যায়,।
জানা গেছে প্রশিক্ষণে অংশ নেওয়া প্রত্যেক কৃষককে ৫০০ টাকা করে ভাতা দেওয়া হবে বলে।
দেড় মাস আগে বীজ দেওয়া হয়। কিন্তু সেসময় কোন প্রকার প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়নি।
এর পর এখন এই সময়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হলে কী লাভ হবে, এমন প্রশ্ন করা হয় উপজেলা পাট উন্নয়ন কর্মকর্তাকে।
উপজেলা পাট উন্নয়ন কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান এর কারণ হিসেবে জানান যে, কৃষকেরা বৃষ্টির জন্য জমিতে বীজ ফেলতে পারেননি।
তা ছাড়া যথাসময়ে মন্ত্রণালয় থেকে অর্থ বরাদ্দ আসেনি।
তাই বীজ বিতরণের পর সময়মত সম্ভব হয়নি প্রশিক্ষণ আয়োজন করা।