মাছের আঁশ ওষুধ, প্রসাধনসামগ্রী, ফুড সাপ্লিমেন্ট ইত্যাদি তৈরিতে ব্যবহৃত হয় । মাছের আঁশ থেকে তৈরি হয় কোলাজেন নামক একটি পণ্য। কোলাজেন বিক্রি হয় ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে।
দেশের মাছের আঁশের বড় রপ্তানি গন্তব্য হচ্ছে জাপান। জাপানি একটি বড় কোম্পানি চীন ও ইন্দোনেশিয়ায় দুটি আলাদা কোম্পানির মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে মাছের আঁশ আমদানি করেন।
বাংলাদেশ থেকে বর্তমানে তিনটি কোম্পানি মাছের আঁশ রপ্তানি করছে।
যদিও মাছের আঁশ কেউ যত্ন করে রাখে না। মাছের আঁশের কেজি ১৫ থেকে ২০ টাকা দরে কিনতে হয়।
মা এক্সপোর্ট ইমপোর্ট কোম্পানির স্বত্বাধিকারী মোঃ জুলফিকার আলমের মতে বছরে ৮০০ থেকে ১ হাজার টন মাছের আঁশ রপ্তানি করা যায়।
জুলফিকার আলম বলেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয় মাছের আঁশকে ১৫ শতাংশ প্রণোদনা দেওয়ার সুপারিশ করে অর্থ মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠিয়েছে। এই প্রণোদনা পেলে রপ্তানি বাড়বে কয়েক গুণ।
রিপন
July 27, 2020 at 8:01 pmআরো একটু বিস্তারিত জানালে উপকৃত হতাম , যেমন মাছের আস কিভাবে প্রক্রিয়াজাত করে এবং এর ধাপ গুলো ।
ধন্যবাদ