Thursday, 19 December, 2024

সর্বাধিক পঠিত

বঙ্গবন্ধুর ২য় বিপ্লব ও কৃষির প্রাসঙ্গিকতা – দ্বিতীয় পর্ব


Article Syed Arif Azad Sir

বঙ্গবন্ধুর ২য় বিপ্লব ও কৃষির প্রাসঙ্গিকতা শিরনামের এই লেখাটির দ্বিতীয় পর্ব আজ প্রকাশিত হলো যা লিখেছেন কৃষিবিদ ডঃ সৈয়দ আরিফ আজাদ, সাবেক মহাপরিচালক, মৎস্য অধিদপ্তর, বাংলাদেশ ও নির্বাহী সদস্য, কৃষিবিদ ইন্সটিটিউশন, বাংলাদেশ (কেআইবি) ঢাকা, মার্চ ২০২০।

সবগুলো পর্ব দেখে নিতে পারেন বঙ্গবন্ধুর ২য় বিপ্লব ও কৃষির প্রাসঙ্গিকতা

২.১।  ২য় বিপ্লবের ১ম ধাপ- বাকশালঃ

আরো পড়ুন
পান চাষ পদ্ধতি

পান চাষ একটি লাভজনক কৃষি পদ্ধতি, বিশেষ করে বাংলাদেশ, ভারত ও অন্যান্য দক্ষিণ এশিয়ার দেশে এটি ব্যাপক চাষ করা হয়। Read more

মিঠা জাতের পান চাষে লাভবান কৃষক

নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার ফুলের ঘাট এলাকার পান চাষের এই চিত্র সত্যিই অনুপ্রেরণাদায়ক। পান চাষ একটি লাভজনক ফসল হওয়ায় এটি ক্রমশ Read more

বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামীলীগ। বাংলাদেশ সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনীর ভিত্তিতে ১৯৭৫ সালের ৭ জুন একমাত্র বৈধ রাজনৈতিক দল হিসেবে বাংলাদেশ কৃষক-শ্রমিক আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠা করা হয়। সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনীর ১১৭-ক অনুচ্ছেদে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে একটি নতুন ‘জাতীয় দল’ গঠন করার দায়িত্ব অর্পণ করা হয়, যা একদিকে স্বাধীনতা পরবর্তী দেশের সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে সংঘটিত নানাবিধ অনাচার প্রতিরোধ করার উদ্যোগ নেবে, অন্যদিকে যুদ্ধের ধ্বংসস্তুপের ওপর জাতি পুনর্গঠনের কাজ শুরু করবে। এরূপে দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়ে   বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একটি জাতীয় দল গঠন করে এর নাম দেন বাংলাদেশ কৃষক-শ্রমিক আওয়ামী লীগ (সংক্ষেপে বাকশাল) ।

জাতীয় ঐক্যের স্বার্থে সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনীতে বিধান রাখা হয় যে, রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে বাকশালে যোগদান না করে কোনো ব্যক্তি সংসদ-সদস্য পদে বহাল থাকতে পারবেন না। দেশের অন্যান্য রাজনৈতিক সংগঠন ও সংস্থার স্থলে একক দল হিসেবে নবগঠিত জাতীয় দল বাকশাল ১৯৭৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর থেকে সরকারিভাবে কার্যকর হওয়ার কথা ছিল। বাকশাল পদ্ধতির বেশ কিছু বাধ্যবাধকতা ও নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার মধ্যে একটি ছিল সংবাদপত্র অধ্যাদেশ। ১৯৭৫ সালের জুন মাসে জারিকৃত এই অধ্যাদেশে রাষ্ট্রীয় মালিকানায় চারটি সংবাদপত্র প্রকাশনার ব্যবস্থা রাখা হয়।

বঙ্গবন্ধু এই দল প্রতিষ্ঠা করে দেশে ২য় বিপ্লবের ডাক দেন। ১৯৭৫ সালে এক জনসভায় তিনি উল্লেখ করেন, “আঘাত করতে চাই এই ঘুণেধরা সমাজ ব্যবস্থাকে। নতুন সিস্টেমে যেতে চাচ্ছি আমি। গ্রামে গ্রামে বহুমুখী কো-অপারেটিভ করা হবে। এই কো-অপারেটিভে জমির মালিকানা বর্তমান মালিকেরই থাকবে। বেকার ও কর্মক্ষম প্রতিটি মানুষকে কো-অপারেটিভে সদস্য হতে হবে। পয়সা যাবে তাদের হাতে। টেস্ট রিলিফ যাবে তাদের হাতে। ওয়ার্কস প্রোগ্রাম যাবে তাদের আওতাধীন। আস্তে আস্তে ইউনিয়ন কউন্সিল থেকে টাউটদের বিদায় দেয়া হবে। তা না হলে দেশকে বাঁচানো যাবেনা। আপনার জমির বর্ধিত ফসলে আপনিও আগের তুলনায় বেশী ভাগ পাবেন, অংশ যাবে কো-অপারেটিভের হাতে, অংশ যাবে গভর্ণমেন্টের হাতে। থানায় থানায় একটি করে কাউন্সিল হবে। আর মহকুমা থাকবেনা। প্রতিটি মহকুমাকে জেলায় রূপান্তরিত করা হবে। নতুন জেলায় একটি প্রশাসনিক কাউন্সিল থাকবে। এর মধ্যে পিপলস রিপ্রেজেন্টেশন থাকবে”।

চিত্র-১: পত্রিকায় দ্বিতীয় বিপ্লবের খবরঃ দৈনিক ইত্তেফাক, ৮ জুন ১৯৭৫
চিত্র-১: পত্রিকায় দ্বিতীয় বিপ্লবের খবরঃ দৈনিক ইত্তেফাক, ৮ জুন ১৯৭৫

সাংগঠনিক ক্ষেত্রে বাকশালের চেয়ারম্যান হিসেবে রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবর রহমান জাতীয় দলের জন্য ১৫ সদস্যের একটি নির্বাহী কমিটি এবং ১১৫ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি মনোনীত করেন। এছাড়া জাতীয় কৃষক লীগ, জাতীয় শ্রমিক লীগ, জাতীয় মহিলা লীগ, জাতীয় যুবলীগ ও জাতীয় ছাত্রলীগ নামে দলের পাঁচটি অঙ্গ সংগঠন গঠন করা হয়। নির্বাহী কমিটির সদস্যরা মন্ত্রীর পদমর্যাদা ভোগের অধিকারী ছিলেন।

সংবাদপত্রে বাকশালের খবর
সংবাদপত্রে বাকশালের খবর

চিত্র-২: সংবাদপত্রে বাকশালের খবর[1]

বাকশাল নিয়ে অনেক সমালোচনা হয়। তবে কেউ ইচ্ছে করে, কেউ না বুঝে, কেউ হিংসার বশবর্তী হয়ে, কেউ সমাজতান্দ্রিক ব্যবস্থার বিরদ্ধে এসব বলছেন এবং বলেছেন। এখনও এর ঐতিহাসিক বিশ্লেষণ ও চুলচেরা গবেষণা প্রয়োজন। লক্ষনীয় যে, বাকশাল কায়েম হওয়ার দেশে ক্রমে ক্রমে স্বাভাবিক পরিস্থিতি ফিরে আসছিল। শাসন ও অর্থনৈতিক অবস্থায় ইতিবাচক পরিবর্তন সূচিত হয়েছিল- ঠিক এই সময় হায়নারা আর অপেক্ষা করা সমীচীন মনে করেনি। তারা চুড়ান্ত আঘাত করে। বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবার বর্গকে ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট, বিভীষিকাময় সেই কাল রাত্রিতে হত্যা করা হয়।

প্রসঙ্গত উল্লেখ করা প্রয়োজন যে, স্নায়ুযুদ্ধের সময়কালে যুক্তরাস্ট্রের শাসকগোষ্ঠী ল্যাটিন ও সেন্ট্রাল আমেরিকার ডানপন্থী মিলিটারি শাসকদের কী ভাবে সমর্থন করেছিল সবাই জানে। প্যারাগুয়ে থেকে চিলি, আর্জেন্টিনা থেকে ব্রাজিল, নিকারাগুয়া থেকে আলসাল্ভেডর, উরুগুয়ে থেকে গুয়াতেমালা সবখানেই দীর্ঘ সময় ধরে যুক্তরাস্ট্রের সমর্থনে শাসকরা নিরাপদে দেশ শাসন করে। সেই স্রোতের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়া জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর জন্য কাল হয়েছিল।

১৯৭৫ পরবর্তী দুই মিলিটারি শাসক পশ্চিমা বন্ধন এবং ইসলামিক প্রীতির মূলা ঝুলিয়ে বহুদলীয় গণতন্ত্রের কথা বলে এবং বঙ্গবন্ধুর বাকশাল বিরোধিতার ধ্বজা ধরে  পশ্চিমা সমর্থন বাগিয়ে  নিতে সমর্থ হন। পশ্চিমা গণতন্ত্র রক্ষায় তারাই যেন ছিলেন উদ্ধারকর্তা। বাস্তবে লৌহদন্ড আঁকড়ে তারা আমলাতন্ত্র এবং বিচার বিভাগকে কব্জা করেন। তারা নির্বাচনে কারচুপির নজিরবিহীন দৃষ্টান্ত স্থাপন করে ৮০-৯০% ভোট লাভ করেন। শুধু  পশ্চিমা সমর্থন নয় ইসলামিক প্রীতির মাকাল ফলের টোপ ফেলে তারা সৌদি সমর্থনও বাগাতে সক্ষম হন।

বাকশাল যদি ইরানী মোল্লাদের সুপ্রিম কাউন্সিলের আদলে সমাজতান্ত্রিক লক্ষ্য বদলে যাত্রা শুরু করতো, যদি কুখ্যাত রাজাকার, আলবদর, আলশামস, আর জামাতের সমর্থন নিয়ে ইসলামিক পৈতা ব্যবহার করে যাত্রা করতো  তাহলে সৌদি সমর্থনে কাল বিলম্ব হতোনা। ইসলামিক বাকশালের যাত্রা হলে পেট্রো ডলারে হয়তো বাংলায় বন্যা হয়ে যেতো।

কিন্তু তৃতীয় বিশ্বের নেতা হিসেবে বাঙ্গালী জাতির মুক্তিপথের দিশারি বঙ্গবন্ধুর পক্ষে ক্ষমতার লিপ্সা আর নিজ বিত্ত্ববৈভবের পথে যাত্রা করা ছিল কল্পনাতীত স্বপ্ন। দুঃখী মানুষের প্রতি ভালবাসা আর অদম্য টান তাকে ব্যাক্তিগত সকল লোভ লালসার বাইরে রেখেছিলো। তিনি হয়ে ওঠেছিলেন অতুলনীয় ত্যাগ, তিতিক্ষা, লোভহীন, আপসহী্‌ন, নির্মোহ এক ব্যাক্তিত্ত্ব।  কর্ম ও জীবনে পরিপূর্ণ সততার অধিকারি এই মহান পুরুষ সারাজীবন সাধারণ মানুষের জন্য খেটে গেছেন। তিনি বলেছেন

“যখনই আমি দুঃখী ভাই বোনের মুখে হাসি দেখি, তখনই মনে হয় আমার জীবন সার্থক”।

দুঃখী মানুষের এই প্রেমিক পুরুষ তার আত্মজীবনীতে লিখেছেন

“………খুবই গরীব এক বৃদ্ধা মহিলা কয়েক ঘণ্টা রাস্তায় দাঁড়িয়ে আছে, শুনেছে এই পথে আমি যাব, আমাকে দেখে আমার হাত ধরে বলল, বাবা আমার এই কুঁড়েঘরে তোমায় একটু যেতে হবে। আমি তার হাত ধরেই তার বাড়িতে যাই। ………আমাকে একটা পাটি বিছিয়ে বসতে দিয়ে এক বাটি দুধ, একটা  পান আর চার আনা পয়সা এনে আমার সামনে ধরে বলল, খাও বাবা, আর পয়সা কয়টা তুমি নেও, আমারতো  কিছুই নাই। আমার চোখে পানি এলো …………সেই পয়সার সঙ্গে আরও কিছু টাকা তার হাতে দিয়ে বললাম …………সে টাকা নিল না, আমার মাথায় মুখে  হাত দিয়ে বলল, গরীবের দোয়া তোমার জন্য আছে বাবা,………..সেই দিনই প্রতিজ্ঞা করেছিলাম মানুষেরে ধোঁকা আমি দিতে পারবনা” (পৃ-২৫৫-২৫৬)।

তাঁর কট্টর সমালোচক ও রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ অলি আহাদ বলেছেন

“……ভাইয়ের মত ব্যাডা এ মুল্লুকে আগে কখনও জন্ম নেয়নি এবং ভবিষ্যতেও জন্ম নেবে না”[2]

পশ্চিমা মিত্ররা খুশী থাকলে বহুদলীয় গণতন্ত্র এবং বহুদলীয় ব্যবস্থা দেশে কার্যকর ও  অপরিহার্য যে নয় তা বহুক্ষেত্রে প্রমানিত। ম্যাক্সিকোতে ম্যাক্সিকান রেভলুশান পার্টি ৭০ বছর দেশ শাসন করেছে এবং ইন্দোনেশিয়ায় সুহার্তো, ফিলিপিনে মার্কোস পশ্চিমা মিত্রদের নিয়ে যুগের পর যুগ দেশ শাসন করেছেন এবং অর্থ বিত্তের মালিক হয়েছেন। বঙ্গবন্ধুও তা পারতেন। কিন্ত তিনি ছিলেন বাঙালি জাতির পিতা, এই দেশের শ্রষ্ঠা। তাঁর দেশ শাসন, অর্থ-বিত্ত কিংবা ক্ষমতা নয়, প্রয়োজন ছিল মেহনতি মানুষের মুক্তি। সেটাই তার জন্য কাল হয়েছিল। আর তাই স্রোতের বিপরীত যাত্রার মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতির প্রতি তার এই অবিচল সততা ও বিশ্বস্ততার  চরম মূল্য দিতে হয় নিজের ও পরিবারের প্রায় সকল সদস্যের জীবন দিয়ে।  বাঙালি জাতি আবার পাকিস্তানী আদলের মিলিটারি গণতন্ত্রের আদলে প্রবর্তিত স্বৈর শাসনের অন্ধকূপে নিমজ্জিত হয়। সে আরেক আলোচ্য অধ্যায়। আমরা সে আলোচনায় আজ যাবনা।

২.২।  ২য় বিপ্লবের ২য় ভাগ ছিল প্রশাসনিক সংস্কারঃ

দেশের প্রশাসন ব্যবস্থাকে গণমুখী করার লক্ষ্যে ঢেলে সাজানোই ছিল ২য় বিপ্লবের অন্যতম  উদ্দেশ্য।  বাকশাল গঠনের অন্যতম উদ্দেশ্য ছিল প্রশাসনিক সংস্কারের মাধ্যমে একে জনমুখী করা। প্রভুত্ববাদী আমলাতন্ত্র সংস্কার করে মানবকল্যানে নিয়োজিত করা ছিল অন্যতম লক্ষ্য। এজন্য একটি কেন্দ্রীয় জাতীয় কমিটি, জেলা পর্যায়ে প্রশাসনিক কাউন্সিল গঠন করা হয় এবং প্রতিটি মহকুমাকে জেলায় রূপান্তর করা হয়। জেলার প্রশাসনিক প্রধান হন নির্বাচিত গভর্নর। জেলা পর্যায়ে প্রশাসনিক কাউন্সিলের সদস্য হন জেলার জাতীয় সংসদের সদস্যগণ, বাকশাল প্রতিনিধি, এবং জেলা পর্যায়ের সিভিল, পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যগণ। ডেপুটি কমিশনারকে গভর্নর এর সচিব করা হয়। এটা ছিল কলোনিয়াল এবং পাকিস্তানী শাসন ব্যবস্থার আমূল বদল। গভর্নরের নেতৃত্বে এই শাসন ব্যবস্থায় শাসক ও শোষক শ্রেণীর প্রতিভূ আমলাতন্ত্রকে জনতার কাছে এবং জনকল্যাণে নিয়োজিত করাই ছিল মূল লক্ষ্য[3]

এই বিষয়ে তৎকালীন পাবলিক লাইব্রেরি অব ইউ এস ডিপ্লোম্যাসি এর রিপোর্ট – যা আন ক্লালসিফাইড করা হয়েছে, সবিশেষ উল্লেখযোগ্য [4]। সামাজিক ও অর্থনৈতিক বৈষম্য এবং শোষণ-বঞ্চনার অবসানের অবসান করে  ঔপনিবেশিক আমলাতন্ত্রের বদলে  প্রশাসনকে জনগণের কাছে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিকভাবে অর্থবহ করে তোলাই  ছিল এই সংস্কারের উদ্দেশ্য।

চলবে…….

Reference


[1] উৎসঃ  https://mygoldenbengal.wordpress.com/2014/09/25/bangabandhu-baksal-in-perspectve/, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৮

[2] অনন্য ও অতুলনীয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব, অধ্যাপক ডঃ আব্দুল মান্নান চৌধুরী, জাতীয় শোক দিবসের প্রকাশনা, বঙ্গবন্ধু সমাজ কল্যান পরিষদ, ২০১৩, পৃ- ৯৭।

[3] http://bn.banglapedia.org/index.php?title =বাংলাদেশ_কৃষক-শ্রমিক_আওয়ামী_লীগ,রিট্রাইভড সেপ্টেম্বর ১৯ ২০১৮

[4] Source: https://wikileaks.org/plusd/cables/1975DACCA02808_b.html/, PUBLIC LIBRARY OF US DIPLOMACY; BAKSAL COMMITTEES, OFFICERS, CONSTITUTION ANNOUNCED, Date: 1975 June 7, 05:40 (Saturday)    Canonical ID:1975DACCA02808_b.; From: Bangladesh Dhaka. Markings: Margaret P.Grafeld, Declassified/Released US Department of State EO Systematic Review 06 JUL 2006.; To: Department of State | India Kolkata | India New Delhi| Secretary of State.

3 comments on “বঙ্গবন্ধুর ২য় বিপ্লব ও কৃষির প্রাসঙ্গিকতা – দ্বিতীয় পর্ব

syed arif azad

thanks for inspiration.

Reply
Abdullah-Al Mamun

বাকশাল ও বঙ্গবন্ধুর ২য় বিপ্লব নিয়ে কেউ লিখতে চায় না। এতে প্রচুর শ্রম ও মেধার দরকার পড়ে। চমৎকার লেখনী স্যার। কিছু অপপ্রচার ও মিথ্যাকে বিনাশে এ জাতীয় লেখা দারুন কার্যকর হবে। keep it up sir

Reply
লাবনী হাসান

অপেক্ষায় ছিলাম স্যার।ধন্যবাদ সোনালী ইতিহাস সামনে তুলে ধরার জন্য। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষা।

Reply

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *