টুনা ও সমজাতীয় পেলাজিক মাছ গভীর সমুদ্র থেকে আহরণের পাইলট প্রকল্পসহ ৩ হাজার ৪৬৮ কোটি ৬৬ লাখ টাকা ব্যয়ে ৭ প্রকল্পের চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)।
মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি মিলনায়তনে ভার্চুয়াল সভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় এ অনুমোদন দেয়া হয়।
গভীর সমুদ্রে টুনা মাছ আহরণে প্রস্তাবিত ব্যয় ৬১ কোটি ৬ লাখ টাকা। কৌশল শেখাতে প্রশিক্ষক আনা হবে ভারত ও শ্রীলঙ্কা থেকে।
প্রকল্পের আওতায় দেশে মাছ উৎপাদনের পরিমাণ আরও বাড়াতে কয়েকটি জাহাজ কেনার পরিকল্পনা করছে মৎস্য অধিদপ্তর। জুলাই ২০২০ হতে শুরু হয়ে এ পাইলট প্রকল্প শেষ হবে ডিসেম্বর ২০২৩ ।
সভাশেষে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, নদী ও চাষের মাছের পাশাপাশি সামুদ্রিক মাছ খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। দেশের বিশাল সমুদ্র সীমায় বিপুল মৎস্য আহরণের সুযোগ আছে। উন্নত অনেক দেশে টুনা সুস্বাদু, জনপ্রিয় এবং দামি মাছ হিসেবে পরিচিত।
এছাড়া একনেক সভায় বিশ্বব্যাংকের ‘ইমার্জেন্সি মাল্টি-সেক্টর রোহিঙ্গা ক্রাইসিস রেসপন্স’ প্রকল্পেরও অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এই প্রকল্প বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হচ্ছে ৫৯৯ কোটি ২০ লাখ টাকা।