Saturday, 31 May, 2025

সর্বাধিক পঠিত

ড্রাগন ফল চাষে হরমোনের অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহারে দাম কমে অর্ধেকে


ড্রাগন ফল

ড্রাগন ফল নিয়ে অপপ্রচার শুরু হওয়ায় ক্রেতা কমে যাওয়া , আগ্রহ কমে গেছে গ্রাহকের- তাতে আর্থিকভাবে বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়েছেন চাষিরা। কমেছে ড্রাগন ফলের দাম। ড্রাগন ফলের চাহিদা কমে গেছে কয়েকগুন।

ড্রাগন ফলের মৌসুম মে থেকে নভেম্বর মাস পর্যন্ত। দেশের কিছুসংখ্যক চাষি বছরব্যাপী এই ফল চাষের জন্য ‘লাইটিং পদ্ধতি’ ব্যবহার শুরু করেছেন।

‘লাইটিং পদ্ধতি’ ব্যবহার করে সারা বছর ড্রাগন ফল উৎপাদিত হচ্ছে। অসময়ের ফল মৌসুমের ফলের চেয়ে বড় হয়। চাষিরা বলছেন, অসময়ের ড্রাগন ফল নিয়ে সম্প্রতি নানা ‘অপপ্রচার’ শুরু হওয়ায় বাজারে এই ফলের চাহিদা উল্লেখযোগ্যভাবে কমে গেছে। তাতে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন রাজশাহীর ড্রাগনচাষিরা।

আরো পড়ুন
রাঙ্গামাটিতে ভারী বর্ষণ ও পাহাড় ধসের আশঙ্কা

টানা বর্ষণে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে রাঙ্গামাটির জনজীবন। কখনো ভারী, কখনো মাঝারি আবার কখনো গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি অব্যাহত থাকায় পাহাড় ধসের Read more

গ্রীষ্মেও বাঁধাকপি চাষে সাফল্য দৌলতপুরের কৃষকদের

দৌলতপুর (কুষ্টিয়া) : শীতকালীন সবজি হিসেবে পরিচিত বাঁধাকপি এখন আর শুধু শীতেই সীমাবদ্ধ নেই। আধুনিক চাষাবাদ প্রযুক্তি এবং গ্রীষ্মকালীন উপযোগী Read more

চাষিরা বলছেন, নানা অপপ্রচারের কারণে এখন অর্ধেক দামেও ড্রাগন ফল বিক্রি করা যাচ্ছে না। তাই ড্রাগন ফল নিয়ে অপপ্রচার রোধে সরকারের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন তাঁরা।

কিভাবে চিনবেন হরমোন ব্যবহার না করা ড্রাগন ফল

চাষির সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, প্রাকৃতিকভাবে উৎপাদন করা ড্রাগন ফলের পুরোটাই লাল রঙের হয়, খোসাও থাকে পাতলা।

কৃত্রিমভাবে বড় করা ড্রাগন ফলের খোসা মোটা থাকে এবং সেই ফল পুরোপুরি লাল হয় না। তাই ক্রেতারা দেখলেই সহজে প্রাকৃতিক ও কৃত্রিম ড্রাগন ফল চিনতে পারেন।

0 comments on “ড্রাগন ফল চাষে হরমোনের অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহারে দাম কমে অর্ধেকে

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সাম্প্রতিক লেখা

আর্কাইভ