![তারা বাইম মাছের পোনা](https://i0.wp.com/agrobd24.com/wp-content/uploads/2020/06/%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%AE-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%9B%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE.jpg?resize=1118%2C400&ssl=1)
প্রাকৃতিক জলাশয়ের যত মাছ আছে এর মধ্যে গুচি বা বাইম মাছের কদর ও ভালবাসা রয়েছে। বাইম মাছ শুধু প্রাকৃতিক ভাবে জলাশ্বয়ে হবে এটাই স্বাভাবিক কিন্তু কৃত্রিম উপায়ে বাইম মাছের প্রজনন ও চাষ আজ সবাই সফল। আমরা আজ গুচি বা বাইম মাছের কৃত্রিম প্রজনন ও চাষ পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করব।
বাইম বা গুচি মাছের উপকারিতাঃ
বাংলা মানুষের প্রিয় মাছের তালিকাতে রয়েছে অন্যন্য বাহারি মাছ(Ornamental) যেমন টেংরা, গুলসা, রাণি ও খলিসা মাছের মত তারা বাইম। প্রাকৃতিক ভাবে প্রাপ্ত তারা বাইম মাছের কদর রয়েছে বাংলা ভাষা ভাষী মানুষের খাদ্য তালিকা তে সে জন্য এ মাছ রপ্তানি করে আসে বৈদাশিক মুদ্র্যা। গুচি মাছ, স্টার বাইম বা তারা বাইম (Macrognathus aculeatus) মাছটি Mastacembelidae পরিবারের আওতাভূক্ত।
দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় বাইম বা গুচি মাছের উপকারিতা ও গুরুত্ব অনেক। তারা বাইম মাছে মানুষের দেহ গঠনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপাদান প্রোটিন, ভিটামিন–এ, ক্যালসিয়াম ও আয়রন রয়েছে। ফিস প্রোটিন রক্তে কোলেস্টেরল জমতে দেয় না। মাছে উচ্চমানের প্রোটিন ছাড়াও লাইসিন, থিয়োনিন ও ফসফরাস প্রচুর পরিমাণে থাকে যা মানবদেহ গঠন, সুস্থ ও সবল রাখার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
গুচি মাছ বা তারা বাইমের ব্যাহিক বৈশিষ্ট্যঃ
লম্বা, হলুদাভ, সর্পিলাকার এ মাছের লেজের দিকে গোলাকার তারারমত কালো দাগ থাকায় মাছটি তারাবাইম নামে পরিচিত। বাংলাদেশের পাশাপাশি ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলংকা, নেপাল ও মায়ানমারে পাওয়া যায় ভারতের আসামে এটি পিকক ইল, টোরা, মাড্ ইল নামে পরিচিত। স্টার বাইম মাছটি দেখতে খুবই সুন্দর, বাহারি, খেলোয়াড় মাছ হিসাবে (Playful behavior) এ্যাকুরিয়ামের শোভা বর্ধক মাছ হিসাবে বহুল প্রচলন রয়েছে।
গুচি মাছ বা তারা বাইম মাছের স্বভাব ও বাসস্থানঃ
তারা বাইম মাছ কাদার তলা তে এবং অপেক্ষাকৃত ঠান্ডা পরিবেশে বাস করতে পছন্দ করে। সুদূর অতীত থেকেই পৃথিবীর প্রাকৃতিক জলাশয়ে খাপ খেয়ে টিকে আছে বহু প্রজাতির মৎস্য কুল। এছাড়া তারা বাইম আবহমান কাল থেকে এ দেশের গ্রামীণ অর্থনীতি ও সমাজে প্রতিদিনকার খাদ্য তালিকায় এবং পুষ্টি যোগানে এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে আসছে। প্রাচীন কাল থেকেই বাংলাদেশের নদ–নদী, খাল–বিল, ডোবা, পুকুর, দিঘি এবং প্লাবন ভূমিতে ছোট দেশিয় প্রজাতির মাছ প্রাকৃতিকভাবেই প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যেত।
![তারা বাইম মাছ](https://i0.wp.com/agrobd24.com/wp-content/uploads/2020/06/Star-Biam.jpg?resize=730%2C973&ssl=1)
তারা বাইম মাছ
দেশিয় প্রজাতির মাছ এদেশের সংস্কৃতিতে ঐতিহ্যগতভাবে মিশে আছে। মানুষের চাহিদার সাথে সাথে কালের পরিক্রমায় বিরূপ প্রকৃতি আর প্রাকৃতিক পরিবেশের উপর মানুষের অত্যাচার, জুলুমের ফলে আমাদের সমৃদ্ধ মৎস্য ভান্ডার এখন হুমকির মুখে। সভ্যতার বিকাশের সঙ্গে জলজ পরিবেশের বিপর্যয়, নিষিদ্ধ কারেন্ট জালের ব্যবহার, ডুবন্ত জলজ উদ্ভিদ ও শ্যাওলা কমে যাওয়ার কারণেও তারা বাইম মাছটি এখন বিলুপ্তির পথে
স্বাদু পানিতে মাছ চাষ ব্যবস্থাপনা লেখা টি পড়লে আপনার স্বাদু পানির মাছ চাষ বিষয়ক কিছু টেকনিক্যাল বিষয় জানা হবে যা মাছ চাষে সাহায্য করবে।
গুচি মাছ বা তারাবাইম মাছের প্রণোদিত প্রজননঃ
প্রনোদনার মাধ্যমে প্রজনন করাকে প্রণোদিত প্রজনন বলা হয়। প্রাকৃতিক ভাবে মাছের প্রজনন ব্যাঘাত ঘটলে মাছের প্রজনন ও বংশ বিস্তার বাধার সম্মুখিন হ্য় এবং মাছ বিলুপ্তির দিকে ধাবিত হয়। তারাবাইম মাছের প্রণোদিত প্রজননের ক্ষেত্রে ব্রুড মাছ (মা ও বাবা মাছ) ব্যবস্থাপনা একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ব্রুড মাছ লালন করার জন্য সাধারণত ১০ থেকে ১৫ শতাংশ পুকুরেই লালন করা ভাল। তবে একটু বড় পুকুর হলেও সমস্য হয় না।
গুচি মাছ বা তারা বাইম মাছের জন্য পুকুর প্রস্তুতিঃ
পুকুর প্রস্তুতির জন্য নিমোক্ত কাজ পর্যায়ক্রমে করতে হবে।
- নার্সারি পুকুরে আয়তন ১০ থকে ৫০ শতক এবং পানির গভিরতা ৪ থেকে ৫ ফিট হলে ভাল।
- পুকুর হতে অবঞ্ছিত ও রাক্ষুসে মাছ এবং আগাছা দুর করতে হবে।
- পুকুরে শুকিয়ে অবঞ্ছিত ও রাক্ষুসে মাছ এবং আগাছা দুর করা উত্তম। তবে পুকুর শুকানো সম্ভব না হলে প্রতি শতাংশে ১ ফুট পানির জন্য ২৫-৩০ গ্রাম রোটেনন পাউডার অথবা ফোসটক্সিন ট্যাবলেট দিয়ে রাক্ষুসে মাছ দুর করা যায়।
- রোটেনন দেবার ৩-৪ দিন পর পুকুরে প্রতি শতাংশে ১ কেজি হারে চুন সমস্ত পুকুরে ছিটিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
- চুন প্রয়োগের ৩/৪ দিন পর প্রতি শতাংশে ৫-৭ কেজি গোবর, ১৫০ গ্রাম ইউরিয়া এবং ৭৫ গ্রাম টিএস পি প্রয়োগ করতে হবে।
- নার্সারি পুকুরে ৩-৪ ফিট উচু মশারি জালের বেষ্টনি দিতে হবে যাতে সাপ ও ব্যাঙ পুকুরের ভিতরে ঢুকে রেনু ও পোনার ক্ষতি সাধন করতে না পারে।
- হাস পোকা দমনের জন্য রেনু পোনা মজুদের ২৪ ঘন্টা পূর্বে সুমিথিয়ন দিতে। সুমিথিয়নের ব্যবহারের পরিমান প্যাকের গায়ে লেখা অনুসরণ করা ভাল।
- পানির রং স্থির রাখতে প্রতি শতকে ২৫০ গ্রাম ব্রাইট গোল্ড (দানাদার) প্রয়োগ করা যেতে পারে।
- সার প্রয়োগের ৫-৭ দিন পর রেনু অথবা ২-৩ ইঞ্ছি সাইজের পোনা মজুদ করা যেতে পারে।
- পুকুরের তলায় যদি গ্যাস থাকে তাহলে গ্যাস উত্তোলন করার জন্য “গ্যাস টপ” ঔষধ দিতে হবে ।
- মাছ মজুদ করার পর সরিষার খৈল,অটোচালের কুড়া, আটারভুষি, ফিসমিল, ভিটামিন প্রি–মিক্স ও ডাই ক্যালসিয়াম ফসফেট (২০:৩৩:২৫:২০:১:১) অনুপাতে মিশিয়ে মাছের ওজনের ৪–৫% হারে প্রতিদিন সন্ধ্যার পর ও ভোরে খাবার প্রয়োগ করতে হবে। খাবার মাটির প্লেট অথবা ট্রেতেও দেয়া যেতে পারে।
- তাছাড়া বাজারের ৩০% প্রোটিন সমৃদ্ধ প্যাকেজ ফিড্ও দেয়া যেতে পারে। এভাবে সম্পুরক খাদ্য প্রয়োগ ও পরিচর্যার মাধ্যমে তারাবাইম (পুরুষ ও স্ত্রী) মাছ ৩–৫ মাসের মধ্যে প্রজননক্ষম ও পরিপক্ক হয়ে থাকে।
- তারাবাইম (M. aculeatus) মাছ নিশাচর (Nocturnal feeding habits)। এরা রাতে ও ভোরে খাবার খায়। দিনের বেলায় নিজেদের এরা গর্তে আবর্জনার নিচে ডুবন্ত উদ্ভিদের নিচে লুকিয়ে (hide habits) রাখে। এজন্য এদের আশ্রয়ের জন্য পুকুরে মাটির ভাংগা চাড়ি, ছোট ছোট বাঁশের পুল, প্লাস্টিক পাইপ ইত্যাদি দিয়ে রাখতে হবে।
- প্রাপ্ত বয়স্ক অবস্থায় তারাবাইম মাছ পুরুষ ও স্ত্রী চেনা কষ্টসাধ্য। তবে একই বয়সের স্ত্রী মাছ পুরুষ মাছ অপেক্ষা একটু বড় হয়ে থাকে। প্রজনন মৌসুমে পরিপক্ক স্ত্রী মাছে পেট বড় নরম ও ওভারি গোলাকার নীলাভ বর্ণের হয়ে থাকে এবং পুরুষ মাছের পেট সমান শক্ত লম্বাটে ও চাপ দিলে বিন্দু বিন্দু সাদা শুক্র (Sperm) বের হয়ে থাকে প্রজননের জন্য সাধারণত ১৫–২০ সে.মি. সাইজের অথবা ১৫–২৫ গ্রাম ওজনের মাছ ব্যবহার করাই ভাল।
গুচি মাছ বা তারাবাইম মাছের কৃত্রিম প্রজনন
উন্নত ব্রুড ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে মাছ প্রজননের জন্য পরিপক্ক হলে প্রণোদিত প্রজননের জন্য ২টি পদ্ধতি প্রথম চাপ পদ্ধতি ও দ্বিতীয় কচুরিপানা ব্যবহারের মাধ্যমে প্রজনন করা যায়।
গুচি মাছ বা তারাবাইম মাছের প্রণোদিত প্রজননের চাপ পদ্ধতি (Striping method)
প্রজনন মৌসুমঃ প্রজননের জন্য মে–জুন হচ্ছে উৎকৃষ্ট সময়। তবে তারাবাইমের মে থেকে আগস্টের মাঝামাঝি পর্যন্ত প্রজনন মৌসুম।
ব্রুড মাছের খাপ খাওয়ানোঃ প্রথমে ব্রড মাছের পুকুর থেকে পরিপক্ক প্রজননক্ষম স্ত্রী ও পুরুষ নির্বাচন পূর্বক হ্যাচারীতে ঝর্ণার সাওয়ারের পানিতে ৮-/১০ ঘন্টা রেখে খাপ খাওয়াতে হবে।
পিজি ইঞ্জেকশনঃ প্রথমে স্ত্রী মাছকে পিজি (পিটুইটারি গ্ল্যান্ড) ৪০ মি. গ্রাম/কেজি ডোজ দিয়ে ৬ ঘন্টা ব্যবধানে ২য় মাত্রা ৫০ মি.গ্রাম/কেজি প্রয়োগ পূর্বক পুরুষ মাছকে একক মাত্রায় ৪০ মি.গ্রাম/কেজি দিয়ে সিসর্টানে ঝর্ণার নিচে রাখতে হবে। ২য় ডোজের ৭–৮ ঘন্টা পর (২৭–৩৩০ সে. তাপমাত্রায়) মাছ যখন কোর্টসীপ আচরণে জোড়ায় জোড়ায় দৌড়াদৌড়ি করতে থাকবে, আলিঙ্গন করতে থাকবে, তখন স্ত্রী মাছকে নরম টাওয়েল দিয়ে ধরে চাপ পদ্ধতিতে ছোট প্লেটে ডিম সংগ্রহ পূর্বক পুরুষ মাছ হতে একই নিয়মে শুক্রানু বের করে পালকের সাহায্যে মিশিয়ে ডিমকে নিষিক্ত পূর্বক ট্রেতে ছড়িয়ে দিতে হবে।
নিষিক্ত ডিম গুলোকে ট্রেতে রেখে পাইপ লাইনে ফোঁটা ফোঁটা পানি সরবরাহ পূর্বক এরেশন দিয়ে রাখতে হবে। ট্রেতে পানির গভীরতা হবে ১০–১২ সে.মি.। পানি হতে হবে সর্ম্পূণ আয়রন মুক্ত। এভাবে ২০–৩৩ সে. তাপমাত্রায় ৩৬–৪০ ঘন্টা পর ডিম থেকে বাচ্চা ফুটে বের হয়।
গুচি মাছ বা তারাবাইম মাছের প্রণোদিত প্রজননের কচুরিপানায় প্রজনন পদ্ধতি
চাপ পদ্ধতির মত একই নিয়মে পিজি ১ম ও ২য় মাত্রা প্রয়োগ করে এ পদ্ধতিতে পরিস্কার কচুরিপানা যুক্ত হাপার পানিতে রেখে ঝর্ণার সাওয়ার দিতে হয়। ঝর্ণার সাওয়ারে ৮–১০ ঘন্টা পর স্ত্রী মাছ ডিম ছাড়ার পর পুরুষ মাছ শুক্রানু ছাড়ার মাধ্যমে নিষিক্ত করে থাকে। কচুরিপানায় প্রজনন পদ্ধতিতে ৩৬–৪০ ঘন্টার মধ্যে ডিম ফোটা শুরু হয়। ডিম ফোটা শেষ হলে কচুরিপানা গুলো হাপা থেকে সরিয়ে ফেলতে হবে। এই পদ্ধতিতে পোনা মৃত্যু হার কম, স্বাস্থ্য ভাল থাকে ও বৃদ্ধি হারও বেশি। তারাবাইমের ডিম আঠালো এবং ডিম গুলো দেখতে গোলাকার ও সবুজ রংয়ের হয়। আঠালো ডিম কচুরিপানার মূলে লেগে থাকে।
গুচি মাছ বা তারা বাইম লার্ভাল অবস্থায় লালন ও পালনঃ
লার্ভাল অবস্থায় থেকে তারা বাইম নিজেদের দিনের বেলায় লুকিয়ে রাখতে ভালোবাসে। মাটির ভাংগা অথবা চাড়ি জীবাণুমুক্ত করে পুকুরে দিয়ে রাখতে হবে। তাদের দিনের বেলায় লুকানোর জন্য যায়গার ব্যবস্থা করতে হবে।
লার্ভাল অবস্থায় খাবারঃ সিদ্ধ ডিমের কুসুম, আটা, জুপ্লাংক্টন দিতে হবে। পুকুরে খড় প্রয়োগ করলে টিউবেফেক্স তৈরি হয় যা তারা বাইমের প্রিয় খাবার। প্রাকৃতিক খাবার ও টিউবেফেক্স খাবার
লার্ভাল অবস্থায় রোগ ব্যবস্থাপনাঃ লার্ভাল অবস্থায় বেশি ব্যাকটেরিয়া ও ফ্যাঙ্গাস বেশি আক্রান্ত করে এবং মাছের মৃত্যু হার বাড়িয়ে দেয়। এ জন্য নিয়মিত পুকুরে জীবাণুনাশক ব্যবহার এবং দিনে দুইবার মিথিলিন ব্লু দিতে হবে।
গুচি মাছ বা তারা বাইম নার্সারী পুকুর ব্যবস্থাপনাঃ
প্রাকৃতিক খাবার তৈরি করে তারা বাইম কে নার্সারী পুকুরে দিতে হবে। নার্সারী পুকুর কাদা কম এবং ছোট ৮-১০ শতাংশ এর ছোট পুকুর হলে ভাল হয়। নার্সারী তে বাজার প্রাপ্ত নার্সারী খাবার ৩০-৩৫ শতাংশ প্রোটিন যুক্ত খাবার দেয়া ভাল। বাজারে শিং মাগুর ও গুলসা মাছের খাবার তারা বাইম মাছ খায়।
তারা বাইম মাছ কে রাতে খাবার দেয়া নিশ্চিত করতে হবে। এ ছাড়া প্রতি মাসে পুকুরে জীবাণুনাশক, চুন এবং সার প্রয়োগ করতে হবে।
![তারা বাইম মাছ](https://i0.wp.com/agrobd24.com/wp-content/uploads/2020/06/Star-Biam-1.jpg?resize=730%2C973&ssl=1)
গুচি মাছ বা তারা বাইম মাছ চাষে আয় ও ব্যায়ঃ
তারা বাইম মাছ ৭-৮ মাসে ১০০ গ্রাম থেকে ১২০ গ্রাম হয়। ১০০ গ্রাম -১২০ গ্রাম ওজনের হলে তারা বাইম বিক্রির উপযোগী হয়। বাজার এ মাছের দাম ৪৫০ -৫০০ টাকা কেজি। প্রতি শতাংশে ৪০ থেকে ৫০ কেজি তারা বাইম চাষ করা যায়। প্রতি বিঘা পুকুরে ১২০০ কেজি চাষ করলে ৫৪০,০০০ টাকার মাছ বিক্রি সম্ভব। প্রতি বিঘা থেকে ৩০০,০০০ থেকে ৩৫০,০০০ টাকা নেট আয় করা সম্ভব।
[email protected]
June 2, 2021 at 12:17 amগুচি মাছের রেণু পোনা কোথায় পাব। কেউ যদি বলতেন খুব উপকৃত হতাম।
Md Shuvo
June 14, 2021 at 12:00 amআমার কাছে রেনু পাবেন।প্রয়োজনীয় তথ্য জানতে কল করুন ০১৭৩৭৫৫৭৯৯৯। ধন্যবাদ
Alam hasan
November 7, 2021 at 10:33 pmভাই এখন কি পাওয়া যাবে
Diptesh dhar
July 13, 2020 at 12:22 amগুচি মাছ অনেক সুস্বাদু। This fish named Star baim.
Md. Shariar Sarkar
June 26, 2020 at 10:02 amএটা তো গুচি মাছ 🙂 আমার পছন্দের একটি মাছ