খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে টেকসই কৃষি ব্যবস্থার সম্প্রসারণে আধুনিক প্রযুক্তির সহজলভ্যতা নিশ্চিত করতে হবে।
রবিবার (৩১ জানুয়ারি) এসডিজি ইয়ুথ ফোরাম আয়োজিত খাদ্য নিরাপত্তায় করণীয় বিষয়ে ‘এসডিজি-২ জিরো হাঙ্গার’ শীর্ষক ওয়েবিনারের মূল প্রবন্ধে এ কথা বলেন ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ হাউজ বিল্ডিং ফাইন্যান্স করপোরেশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মো. সেলিম উদ্দিন।
তিনি বলেন, টেকসই উন্নয়ন অভিষ্টের দ্বিতীয় অভিষ্ট সম্পর্কে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংগঠনের জরিপ অনুযায়ী কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে বিশ্বের মতো বাংলাদেশকেও আরও কাজ করতে হবে। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ক্ষুধামুক্তি অর্জনের যে ইনডিকেটরগুলো আছে তার ফলাফল তেমন আশানুরূপ নয়।
তিনি আরও বলেন, বিশ্ব খাদ্য সংস্থার ২০১৯ সালের পরিসংখ্যান মতে, বাংলাদেশের শতকরা ৩০ দশমিক ৫০ ভাগ মানুষ খাদ্য অনিরাপত্তাজনিত সমস্যায় ভুগছেন। এছাড়া সারাবিশ্বে শিশুরাই সবচেয়ে বেশি খাদ্য অনিরাপত্তাজনিত সমস্যায় আক্রান্ত। তবে শিশু মৃত্যুরোধ, অপুষ্টি হ্রাস, ক্ষুধা দারিদ্র্যমুক্তি প্রভৃতি ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করেছে।
ফোরামের সভাপতি নোমান উল্লাহ বাহারের সভাপতিত্বে ও দফতর সম্পাদক মিনহাজুর রহমান শিহাবের সঞ্চালনায় ওয়েবিনারে স্বাগত বক্তব্য রাখেন এসডিজি ইয়ুথ ফোরামের জিরো হাঙ্গার কর্মসূচির সদস্য আশিক সায়েম। মুখ্য আলোচক ছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের প্রাক্তন চেয়ারম্যান ও পরিবেশবিদ প্রফেসর ড. এম এ গফুর।