ধানের মাজরা পোকা দমনে “পার্চিং”। পার্চিং একটি ইংরেজি শব্দ। পাখি বসতে পারে এমন উঁচু ডাল বা খুঁটির নাম পার্চ। পার্চ থেকেই পার্চিং নামের উদ্ভব।
এই পদ্ধতিতে ধানখেতে পাখি বসার উপযোগী বাঁশের আগা, কঞ্চি, গাছের মরা ডাল প্রভৃতি পুঁতে দিতে হয়। পাখি এই বাঁশের এই আগা, কঞ্চি, গাছের ডালে বসে ক্ষতিকর পোকামাকড় ধরে খায়।
ক্ষতিকর পোকামাকড় বিশেষ করে মাজরা পোকা দমনে এই পদ্ধতি বেশ কার্যকর। ধানের চারা রোপণের ২০-২৫ দিনের মধ্যে খেতে পার্চিং করা হয়।
পাহাড়ের কৃষিতে নতুন সম্ভাবনা তৈরি করেছে কাজু বাদাম ও কফি চাষ। একসময় আমদানিনির্ভর এই দুটি ফসল এখন দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ Read more
দেশের অন্যতম প্রধান শিম উৎপাদনকারী অঞ্চল হিসেবে পরিচিত পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলা। প্রায় ৩০ বছর ধরে এখানে বাণিজ্যিকভাবে শিম চাষ হচ্ছে। Read more
এক বিঘা জমির একটি খেতে কমপক্ষে ৮-১০ টি বাঁশের আগা, কঞ্চি বা ডাল পুঁতে দিলে ভালোফল পাওয়া যায়।
পরিবেশবান্ধব এ পদ্ধতিতে ধানক্ষেতের পোকার আক্রমণ কমিয়ে ভালো ফলন পাওয়া যায়। বিষবিহীন নিরাপদ ফসল উৎপাদনের ক্ষেত্রে সারা বিশ্বে এটি একটি পরীক্ষিত পদ্ধতি।
আর এ পদ্ধতিতে কীটনাশক ব্যবহারের পরিমানও অনেক কমে যায় তাই খরচের পরিমানও কমে যায়। তাই বর্তমানে এ পদ্ধতি ধান চাষিদের কাছে খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
