জাল ফেললেই মিলছে মাঝারি আকারের ইলিশ মাছ। বঙ্গোপসাগর থেকে ইলিশবোঝাই করে ট্রলার নিয়ে ফিরছেন জেলেরা। ইলিশের ক্রেতা-বিক্রেতাদের পদার্পণে সরগরম পটুয়াখালীর মহিপুর ও আলিপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র।
জেলেরা জানায়, সাগরে সারারাত মাছ শিকারের পর ভোরে ট্রলার নিয়ে ঘাটে ফিরছেন জেলেরা। ট্রলার বোঝাই মাছ নিয়ে মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে আসেন জেলেরা। ভোরেই ক্রেতা-বিক্রেতাদের হাঁকডাকে শুরু হয় মাছঘাট।
জেলেরা জানায়, সাগরে জাল ফেলতেই মাছ ধরা পড়ছে। তবে ইলিশ তুলনামূলক কম। অন্য মাছ বেশি পাওয়া যাচ্ছে।
ইলিয়াস আলি নিয়মিত মাছ ধরেন তার মতে, সাগরে বড় ইলিশ পাওয়া যাচ্ছেনা। তবে মাঝারি ও ছোট আকারের ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে।
আড়ত মালিকরা বলেন, জেলেদের জালে বড় ইলিশ ধরা পড়ছে না। আড়তে সব মাঝারি ও ছোট আকারের ইলিশ। পাইকারি বাজারে দাম ক্রেতা ও বিক্রেতার নাগালের মধ্যেই রয়েছে।
আলিপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রের এক আড়তদার বলেন, ২২ দিনে নিষেধাজ্ঞা শেষে আমার ট্রলারগুলো সাগরে ভালো পরিমানে মাছ ধরতে পেরেছে। তবে ইলিশ তুলামুলকভাবে কম ধরা পড়ছে। অন্য মাছ বেশি ধরা পড়ছে। তবে বাজারে মাছের দামও ক্রেতার নাগালে রয়েছে।
বাজারে এক কেজি ওজনের ইলিশের দাম ১ হাজার টাকা আর ৭০০-৮০০ গ্রাম ওজনের দাম ৯০০ টাকা।